'সুবালটের্ন ইউম্যান্স রাইটিং ডিউরিং দ্য ভক্তি পিরিয়ড' অর্থাৎ ভক্তি আন্দোলনের সময় মহিলাদের ভূমিকা নিয়ে ক্যালিফোর্নিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করতে যাচ্ছেন সারিতা মালি। স্কুলে পড়াকালীন মাঝামাঝি সময় থেকেই বাবার ফুলের ব্যবসায় সাহায্য করতেন সারিতা। মুম্বইয়ের বস্তিতে বেড়ে উঠেছেন সারিতা। বাবার দোকানে গিয়ে দীর্ঘদিন ফুলের তোড়া তৈরি করতেন তিনি। কিন্তু স্বপ্ন দেখা কোনও দিন ছাড়েননি।
advertisement
আরও পড়ুন: বিয়ের পর প্রথম জন্মদিনে ভিকিকে বিশেষ বার্তা দিলেন ক্যাটরিনা, দেখেছেন?
সারিতার বক্তব্য, 'আমার মনে হয় সকলের জীবনেই ওঠাপড়া রয়েছে। প্রত্যেকেরই কষ্ট পাওয়ার গল্প রয়েছে আলাদা করে। এটা খুব সত্যি কথা যে আপনি কোথায় জন্মেছেন এবং কী পাচ্ছেন তার উপর জীবন নির্ভর করে। সেটা সৌভাগ্যবশত হোক বা দুর্ভাগ্যবশত। আমি এমন একটা জায়গায় জন্মেছি যেখানে সমস্যাটা জীবনের একটা অংশ। এবং সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।'
আরও পড়ুন: শিনা বোরা হত্যাকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টে জামিন মা ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায়ের
গত দু'বছরে করোনার কারণে সারিতার বাবার ব্যবসাও একেবারে বসে গিয়েছিল। কিন্তু পরিবারের বাকিরা তাঁর বাবার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। জন্মের পর থেকেই ফুল দেখে বড় হয়েছেন সারিতা। তবে পরিবারের থেকে নিজের স্বপ্নপূরণের জন্যও বহু সহযোগিতা পেয়েছেন সারিতা। জেএনইউ থেকে এখন বিদেশে পড়তে যাওয়ার দু চোখ ভরা স্বপ্ন নিয়ে উড়ানের অপেক্ষায় সারিতা।