শুধু নগদ টাকা নয়। যৌতুক হিসেবে ছিল ৪ কোটি টাকার ১০০ বিঘা জমি, ৫০ লক্ষ টাকার ১ বিঘা জমি, ৭১ লাখ টাকা মূল্যের সোনার গয়না, ৯.৮ লক্ষ টাকার ১৪ কেজি রুপো। এছাড়াও হাজির ছিল ৭ লক্ষ টাকার একটি ট্রাক্টর। বাকি ৮০০ মুদ্রা বিলিয়ে দেওয়া গ্রামবাসীদের মধ্যে। বরের জন্য বিশেষ উপহার ছিল একটি স্কুটার। ধিংসারা গ্রাম থেকে শতাধিক বলদ ও উটের গাড়ি ওই স্কুটার বয়ে নিয়ে যায় রাইধনু গ্রাম পর্যন্ত।
advertisement
আরও পড়ুন : মুগডাল থেকে মাশরুম মশলা, বিশ্বভারতীতে রাষ্ট্রপতির মধ্যাহ্নভোজনে ছিল রকমারি আহার
রাজস্থানের এই গ্রামগুলিতে প্রচলিত মায়রা প্রথা। অর্থাত কনের মামাবাড়ি থেকে তাঁকে কী কী পণ ও যৌতুক দেওয়া হয় সেই রীতিতে। মায়রা ও পণপ্রথা কার্যত একই মুদ্রার দুই পিঠ। সম্প্রতি বুরদি গ্রামের বনওয়ারলাল চৌধুরী মায়রা প্রথায় তাঁর বোনের বিয়েতে দিয়েছেন ৩ কোটিরও বেশি টাকা। সঙ্গে ছিল রত্নখচিত ওড়না। কিন্তু তাঁর সেই রেকর্ড ভেঙে দিলেন ধিংসারা গ্রামের মেহরাইয়া পরিবার।