পুলিশ জানিয়েছে, কোভিডকালে অন্যান্য সব্জি বিক্রেতার মতোই বিপুল লোকসানের মুখে পড়েছিলেন এই ব্যক্তি৷ সেই কারণে বাধ্য হয়ে সেই কয়েক মাস ব্যবসায় দাঁড়ি টানতে হয়েছিল তাকে৷ সেই সময় টাকা রোজগার করতে একাধিক ওয়ার্ক ফ্রম হোম কাজ করতে হয়েছিল ঋষভকে৷
আরও পড়ুন: নগদেই কোটি কোটি লেন দেন! বাকিবুরের টাকা ‘উপরমহলে’ আর কার কার কাছে যেত?
advertisement
ঠিক সেই সময়েই তাকে এক অদ্ভুত বুদ্ধি দেয় তার এক পুরনো বন্ধু৷ সূত্রের খবর, ঋষভের সেই বন্ধু অবশ্য তার অনেক আগে থেকেই অনলাইন জালিয়াতিতে নিজের হাত পাকিয়ে ফেলেছিল৷ ওই বন্ধুর সাহায্যেই মাত্র ৬ মাসে জালিয়াতি করে ২১ কোটি টাকা রোজগার করেছিল সে৷
আরও পড়ুন: কী ভাবে মারা যাবেন পুতিন? তার আয়ুই বা আর কতদিন, বলে গিয়েছেন বাবা ভাঙ্গা
অবশেষে, দেহরাদুনের এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে জালিয়াতি করে ২০ লক্ষ টাকা নিয়েছিল ঋষভ৷ তার অভিযোগের ভিত্তিতেই গত ২৮ অক্টোবর গ্রেফতার করা হয় তাকে৷