সূত্রের খবর অনুযায়ী, যশ (২০)-সহ অভিযুক্ত চার পড়ুয়া সকলেই বন্ধুবান্ধব। মৃত যশ মিত্তল গ্রেটার নয়ডার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক স্তরে পাঠরত ছিলেন। চার বন্ধু মিলে পার্টি করতে গিয়েই বাধে বচসা। আর তার জেরেই হত্যাকাণ্ড। জানা গিয়েছে, ঘটনা প্রথম সামনে আসে মৃত যশের বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে।
advertisement
যশ মিত্তলের বাবা দীপক মিত্তলের অভিযোগ তাঁকে ছেলের মুক্তিপণ হিসেবে ৬ কোটি টাকা দিতে বলা হয় একটি অজানা নম্বর থেকে। এই মেসেজের পরই তিনি পুলিশের অভিযোগ দায়ের করেন। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতেই তদন্ত শুরু করে পুলিশ।
যশের কল রেকর্ড এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানতে পারে, বন্ধুদের সঙ্গে পার্টি করতে যশ গুজুরেলা নামে পার্শ্ববর্তী একটি জায়গায় গিয়েছেন।
এখানে পার্টি করতে গিয়েই অন্য চার যুবক শিবম সিং, শুভম সিং, সুশান্ত ভার্মা এবং শুভম চৌধুরীর সঙ্গে বচসা বাধে যশের। পুলিশ সূত্রে খবর, তারপরেই যশকে খুন করে ওই তিন অভিযুক্ত পড়ুয়া। পরে তার লাশকে একটি মাঠে ৬ ফুট গর্ত করে চাপা দিয়ে দেয় বলেই অভিযোগ। অভিযুক্ত সকলেরই বয়স অনুর্ধ্ব ২০।