আরও পড়ুন-
CNN-News18-কে হেমা মালিনী বলেন, “এটা প্রত্যাশিতই ছিল কিন্তু মাঝে মাঝে মনে হয় যে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হওয়া উচিত নয়। তাই আমি নিজেকে আটকে রেখেছিলাম কিন্তু এখন যখন সবটা জানাই গেছে, এ এক চমৎকার ব্যাপার। আমি খুব খুশি এবং ভগবান শ্রীকৃষ্ণের প্রতি কৃতজ্ঞ।”
কোন ম্যাজিকে আদিত্যনাথের সরকার দ্বিতীয় দফাতেও ধরে রাখল যোগীরাজ? হেমা মালিনী বলেন, “মহিলাদের নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে। এটা সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কারণ। উত্তরপ্রদেশে আগে নারীরা নিরাপদ ছিল না। আমরা মহিলাদের প্রতি সব ধরনের নৃশংসতার কথা শুনেছি। আজ আর সেই নৃশংসতা নেই। কোনও দুর্নীতি নেই। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। কৃষকরা খুবই খুশি। এছাড়াও, কোভিড-১৯ মহামারী চলাকালীন যখন সমগ্র দেশ অচলাবস্থার মধ্যে ছিল, যোগীজি ইউপিতে অত্যন্ত ভালোভাবে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করেছিলেন।”
advertisement
বহুজন সমাজ পার্টি (Bahujan Samaj Party) এবং কংগ্রেস দুই রাজনৈতিক দলই একসময় এই রাজ্যের নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করত। কিন্তু ভোটে আসন জয়ের বিষয়ে এককের ঘরে নেমে এসেছে তারা। অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি ছোতো দলগুলির সঙ্গে জোট করে যে চাল দিয়েছিল নির্বাচনের ময়দানে আখেরে তা ব্যুমেরাং হয়েছে বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। যদিও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সপা, তবে ১৫০ আসনেও পৌঁছতে পারবে না বলেই মনে করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন- 'কেজরিওয়ালই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী'! পঞ্জাব জয়ে জাতীয় স্তরে 'উত্থান' আপের
অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টির (এসপি) আসন সংখ্যা বাড়বে এমনই পূর্বাভাস দিয়েছিলেন অনেকে। মায়াবতীর বহুজন সমাজ পার্টি (বিএসপি) এবং কংগ্রেসের জয়ের আশা বহুদিন থেকেই ধূলিসাৎ হয়ে গিয়েছিল।