কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং জানিয়েছেন, ভাইরাসজনিত বা ব্যাকটেরিয়াঘটিল কোনও রোগ এটি নয়। তবে বিষক্রিয়ায় মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের। দাবি করা হচ্ছে এমনই। ওদিকে, লখনউয়ের এক গবেষনাগারের নমুনা পাঠানো হয়েছে। এই তথ্য সেখান থেকেই পাওয়া।
আরও পড়ুন- ব্যবধান ২৫ বছরের, দিল্লির অভিজাত হোটেলের দারোয়ানকে সেখানেই খাওয়াতে আনলেন ছেলে!
advertisement
জম্মু ও কাশ্মীর সরকার ইতিমধ্যে রাজৌরি হাসপাতালে অতিরিক্ত ১০ জন ডাক্তারি পড়ুয়াকে পাঠিয়েছে। তাঁরা পরিস্থিতি সামাল দিতে সিনিয়র চিকিৎসকদের সাহায্য করবেন বলে জানা যাচ্ছে। জানা যাচ্ছে, অজানা এক জ্বরের পর প্রচণ্ড বমি শুরু হয় রোগীদের। জ্বর না কমায় শরীর ক্রমে দুর্বল হয়ে পড়েছিল ভুক্তভোগীদের। প্রচণ্ড জ্বরে অনেকেই প্রথমে অচৈতন্য হয়ে পড়েন, তার পর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।
আরও পড়ুন- ব্যবধান ২৫ বছরের, দিল্লির অভিজাত হোটেলের দারোয়ানকে সেখানেই খাওয়াতে আনলেন ছেলে!
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, রাসায়নিক ও সার, পশুপালন, খাদ্য নিরাপত্তা এবং ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞেরা কৃষি এবং জল সম্পদ মন্ত্রকের বিশেষজ্ঞেরা রয়েছেন ওই এলাকায়। লখনৌতে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টক্সিকোলজি রিসার্চে আক্রান্ত ও মৃতদের শরীরের নমুনা পরীক্ষা করতে পাঠানো হয়েছিল। পরীক্ষায় ক্যাডমিয়াম রাসায়নিকের উপস্থিতি মিলেছে। ক্ষতিকারক ক্যাডমিয়াম মানুষের শরীরে পৌঁছল কী করে, তা খতিয়ে দেখা হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা WHO এই রাসায়নিক ক্যাডমিয়ামকে মানুষের শরীরে জন্য ক্ষতিকারক বলে জানিয়েছে। এই রাসায়নিক কিডনি, শ্বাসযন্ত্রের বিপুল ক্ষতি করতে পারে। খুব কম পরিমাণ ক্যাডমিয়াম বাতাসে মিশে থাকে। কোনওভাবে তা বেড়ে গিয়েছিল বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।