আরও পড়ুন– বাংলার ‘বকেয়া’ আদায় করতে দিল্লিতে তৃণমূলের দু’দিনের কর্মসূচি শুরু আজ
সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মানিক সাহা বলেন, ‘‘রাজ্যের সর্বত্রই মোদি ঢেউ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। রাজ্যের সকল অংশের মানুষ অনুধাবন করতে পারছেন মোদিজীর পক্ষেই রাজ্যের বিকাশস সম্ভব। এদিনের সমাবেশে সিপিআইএম, কংগ্রেস এবং অন্যান্য দল ছেড়ে যারা ভারতীয় জনতা পার্টিতে শামিল হয়েছেন, তাঁদের স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, সত্যিকারের উন্নয়ন এবং সুশাসন উপহার দেওয়া একমাত্র বিজেপি সরকারের পক্ষেই সম্ভব।’’
advertisement
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘রাজ্যের সাধারণ মানুষ সবসময় শান্তি ও সম্প্রীতি চেয়েছে। সিপিআইএম শাসনকালে শুধুমাত্র কংগ্রেসই এখানে বিরোধী দল ছিল। কিন্তু কংগ্রেস সাধারণ মানুষকে ঠকিয়েছে এবং তাঁদের আস্থা বার বার ভেঙে দিয়েছে। ২০১৪ সালে যখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের ক্ষমতায় আসেন, তখন মানুষ বুঝতে পারে কীভাবে উন্নয়নের জন্য সরকার চালাতে হয়। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বেই ২০১৮ সালে রাজ্যে ভারতীয় জনতা পার্টির সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়।’’
২০২৩ সালে ত্রিপুরার বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির বিপুল জয় সম্পর্কে বলতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী-সহ শাসকদলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্বরা নির্বাচনের সময় কোওন প্রকার প্ররোচনায় পা না দেয়ার আহবান রেখেছিলেন। নির্বাচনের নামে হিংসার বিরুদ্ধে স্পষ্ট বক্তব্য ছিল। সাধারণ মানুষ তাকে গ্রহণ করেছে। শান্তিপূর্ণভাবে বিধানসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। যা বিগত সরকারের সময়ে লক্ষ্য করা যায়নি।’’