TRENDING:

Tripura: সংস্কৃতি এবং সাহিত্যের প্রচারে একাধিক কর্মসূচি ত্রিপুরায়... যা জানালেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা

Last Updated:

পদ্মশ্রী ড. অরুণোদয় সাহা, স্বনামধন্য  চিকিৎসক ডাঃ রবি কান্নান, পদ্মশ্রী গোকুলচন্দ্র দাস, বুকার পুরস্কার বিজয়ী গীতাঞ্জলি শ্রী, রবীন্দ্র পুরস্কার বিজয়ী সাহিত্যিক বিকচ চৌধুরী-সহ আরও অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিত্ব।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
‘বর্তমান রাজ্য সরকার কলা, সংস্কৃতি এবং সাহিত্যের প্রচার ও প্রসারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই লক্ষ্যে সরকার একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করে এগিয়ে চলছে। জাতি জনজাতি অংশের মানুষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য পরিলক্ষিত হয় ত্রিপুরায়।’ আগরতলার রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে আয়োজিত ৩ দিন ব্যাপী ত্রিপুরা লিটারেচার ফেস্টিভ্যালের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডা. মানিক সাহা।
* ত্রিপুরা সাহিত্য উৎসব, সপ্তাহান্তে যোগ দিতে পারেন! হাজির মহাকাশচারী রাকেশ শর্মা।
* ত্রিপুরা সাহিত্য উৎসব, সপ্তাহান্তে যোগ দিতে পারেন! হাজির মহাকাশচারী রাকেশ শর্মা।
advertisement

‘উড়ান’ সংস্থার উদ্যোগে আয়োজিত এই উৎসব চলবে আগামী কয়েকদিন। অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তিনদিনের এই উৎসবে বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বগণ এখানে মূল্যবান আলোচনা করবেন। সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে আগেও এখানে বেশকিছু সাহিত্য উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। আজকের এই উৎসবে অংশগ্রহণ আমার জন্য খুবই সৌভাগ্যের বিষয়। দেশ বিদেশের বহু খ্যাতনামা দিকপাল, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিল্পী, কবি সাহিত্যিকগণ এখানে সমবেত হয়েছেন। এই উৎসবকে কেন্দ্র করে যেসমস্ত বিদ্বজ্জনেরা এখানে উপস্থিত হয়েছেন আমি তাদের সকলকে আমার ব্যক্তিগত ও সরকারের তরফ থেকে হার্দিক অভিনন্দন, শুভেচ্ছা ও স্বাগত জানাই।’

advertisement

আরও পড়ুন– প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকার ব্যবসা! অযোধ্যা-বারাণসীরও লক্ষ্মীলাভ, ধর্ম আর অর্থনীতির মেলবন্ধন ঘটাল মহাকুম্ভ

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এখন আমরা যেখানে আছি, সেটা কালজয়ী সুরকার গীতিকার সঙ্গীতজ্ঞ কুমার শচীন দেববর্মণ দান করেছিলেন। যার উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে আজকের এই রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবন। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদের রাজ্যে একাধিকবার এসেছিলেন। ত্রিপুরাকে নিয়ে উনার কলম থেকে অনেক সৃষ্টি বেরিয়েছে। আপনারা সবাই জানেন যে ত্রিপুরার রাজ পরিবারের সঙ্গে জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের একটা নিবিড় সম্পর্ক ছিল। বিশেষ করে সাহিত্য চর্চার ক্ষেত্রে। যা খুবই উল্লেখযোগ্য। ত্রিপুরার রাজ পরিবারের কাহিনী নিয়ে রবি ঠাকুরের যে উপন্যাস, নাটক সেটা বাংলা সাহিত্যের অন্যতম সেরা সম্পদ। এছাড়াও এই শহরে এসে তিনি বেশ কয়েকটি গান রচনা করে গেছেন। আর এই শহরে রবি ঠাকুর ছাড়াও ঔপন্যাসিক বিভূতি ভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় সহ অন্যান্য গুণী লেখক সাহিত্যিকের পদধূলি পড়েছে। ত্রিপুরার রাজ পরিবারের রাজাগণ শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির বড় পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। বহু কৃতি গুণী শিল্পী সাহিত্যিক ত্রিপুরার রাজ দরবারে এসেছিলেন। ত্রিপুরার রাজারা যেমন একাধারে রাজকর্ম চালিয়েছিলেন, তেমনি নিজেরাও শিল্প ও সাহিত্য চর্চায় মনোনিবেশ করেছেন।’

advertisement

অনুষ্ঠানে ডা. সাহা আরও বলেন, প্রতি বছর আমরা এখানে আগরতলা বইমেলার আয়োজন করি। সেখানে লেখক পাঠক প্রকাশক এবং সমাজের শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষের মধ্যেকার সম্পর্ক আমরা দেখতে পাই।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দেশের প্রথম মহাকাশচারী বিজ্ঞানী রাকেশ শর্মা, পদ্মশ্রী ড. অরুণোদয় সাহা, স্বনামধন্য  চিকিৎসক ডাঃ রবি কান্নান, পদ্মশ্রী গোকুলচন্দ্র দাস, বুকার পুরস্কার বিজয়ী গীতাঞ্জলি শ্রী, রবীন্দ্র পুরস্কার বিজয়ী সাহিত্যিক বিকচ চৌধুরী-সহ আরও অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিত্ব।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Tripura: সংস্কৃতি এবং সাহিত্যের প্রচারে একাধিক কর্মসূচি ত্রিপুরায়... যা জানালেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল