আগরতলার পার্শ্ববর্তী আখাউড়া সীমান্তের ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট দিয়ে আনারসগুলি পাঠানো হয়। এই সময় ত্রিপুরা সরকারের তরফে উপস্থিত ছিলেন উদ্যান এবং ভূমি সংরক্ষণ ডিরেক্টরেটের ডিরেক্টর ড. ফনি ভূষণ জমাতিয়া, জয়েন্ট ডিরেক্টর শান্তনু দেববর্মা, অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর ড. দীপক বৈদ্য, আখাউড়া সীমান্তে কর্মরত ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট কাস্টমস এবং বিএসএফের আধিকারিকরা।
আরও পড়ুন: তৃণমূলকে ভোট দেওয়ায় বোমা বিস্ফোরণ! জখম দুই, মুর্শিদাবাদে কাঠগড়ায় কংগ্রেস
advertisement
অপরদিকে বাংলাদেশ থেকে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের ভারতীয় সরকারি হাই কমিশন অফিসের দু’জন এএসও, যথাক্রমে নবুল সোনোয়াল ও সজীব চক্রবর্তী। পাশাপাশি ছিলেন বাংলাদেশের কাস্টমস আধিকারিক মো: আশ্রফ উদ্দীন-সহ অন্যান্য আধিকারিক। ত্রিপুরা সরকারের আধিকারিকরা আনুষ্ঠানিক ভাবে বাংলাদেশে কর্মরত ভারতীয় সরকারি হাই কমিশনের আধিকারিকদের হাতে আনারসের প্যাকেটগুি তুলে দেন। ডিরেক্টর ড. ফনি ভূষণ জমাতিয়া জানান মুখ্যমন্ত্রীর তরফে মোট ৭০০ পিস কিউ জাতের সুস্বাদু আনারস পাঠানো হয়েছে। এগুলি মোট ১০০টি কার্টনের মধ্যে করে পাঠানো হয়েছে। এক একটি বাক্সের মধ্যে মোট সাতটি করে আনারস ছিল। এই ধরনের প্রীতি উপহার উভয় দেশের মধ্যে মৈত্রীর সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে বলেও অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি।
আরও পড়ুন: ঘরবাড়ি ভাঙচুর, আতঙ্কে ঘরছাড়া পরিবার! তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ সিপিআইএম-এর
আখাউড়া সীমান্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সীমান্ত। এই সীমান্ত অর্থনৈতিক ভাবেও গুরুত্বপূর্ণ। আর ত্রিপুরার বিখ্যাত আনারসকে ব্র্যান্ডিং করতে চাইছে সেই রাজ্যের সরকার৷ তাই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকেও উপহার হিসাবে এই আনারস পাঠানো হচ্ছে।