এই বক্তব্যর পরেই জোর চর্চা শুরু রাজনৈতিক মহলে। জোটের অন্যতম মুখ রয়েছেন সুদীপ রায় বর্মণ। তিনি নন জিতেন্দ্র চৌধুরী! আসলে এর পিছনে রাজনৈতিক অঙ্ক দেখছেন সকলেই। কারণ জিতেন্দ্র চৌধুরী জনজাতি- আদিবাসী সমাজের কাছে অত্যন্ত পরিচিত একজন মুখ। এই বিধানসভা ভোটে জনজাতি-আদিবাসী ভোট একটা ফ্যাক্টর। ত্রিপুরা রাজনীতির হিসাব বলছে, গত বিধানসভা ভোটে কংগ্রেসের ভোট যায় পদ্ম শিবিরে৷ আর এডিসি ভোটে বামেদের ভোট চলে যায় তিপ্রামোথা শিবিরে ৷ এই বিধানসভা ভোটে সব পক্ষই সহযোগী হিসেবে চেয়েছিল তিপ্রামোথাকে ৷
advertisement
আরও পড়ুন- শুক্রের অবস্থান পরিবর্তনে বদলে যেতে চলেছে এই সব রাশির জীবন! ভাল হবে না মন্দ ?
যদিও কোনও জোটে যায়নি তারা। এই অবস্থায় জনজাতি আদিবাসী সমাজের ভোট পেতে হলে একটা মুখ দরকার। তাই এখন থেকেই জিতেন্দ্র চৌধুরীর নাম কৌশলে ভাসিয়ে দিল জোটের নেতারা। যদিও জোটের এই অস্ত্রকে গুরুত্ব দিতে রাজি নয় শাসক দল বিজেপি ৷ বিজেপি নেত্রী প্রতিমা ভৌমিক জানিয়েছেন, জগা-খিচুড়ি জোট। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা ধনপুর কেন্দ্রের প্রার্থী প্রতিমা ভৌমিক, জানিয়েছেন, বিজেপি একটা সাংগঠনিক দল। আমাদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব একটা সিস্টেমে চলে। গণতান্ত্রিক দেশে যে কেউ নাম ঘোষণা করতেই পারেন৷ তবে আমরা জয় হাসিল করব।তিপ্রামোথা অবশ্য বামেদের ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করছে। এমন অবস্থায় বিশেষ অংশের ভোট পেতে নাম ঘোষণা করা হলেও তা আদৌ কাজে আসা নিয়ে সংশয় জোটের অন্দরেই।