উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ডিটোকচেরা স্টেশনে আটকে পড়া একটি ট্রেনের ১৮০ জন যাত্রীকেই ইতিমধ্যে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে৷
আরও পড়ুন: আগামী ৫দিন টানা ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা কোথায়? সময়ের কত আগে বর্ষার প্রবেশ রাজ্যে?
বন্যায় লাইন ডুবে যাওয়ায় শিলচর, আগরতলা সহ উত্তর-পূর্বের একাংশের সঙ্গে দেশের বাকি অংশের রেল যোগাযোগও বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে৷
advertisement
অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাও ট্যুইট করে জানান, 'ভারী বর্ষণ এবং তার ফলে ভূমি ধসের জেরে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিপর্যস্ত৷ ডিমা হাসাও জেলায় আটকে পড়া ১১৯ জন যাত্রীকেই আকাশ পথে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে৷ সেনাবাহিনী, বায়ুসেনা, জেলা প্রশাসন, রেল এবং এএসডিএমএ-র প্রত্যেককে কু্র্ণিশ জানাই৷'
একটানা বৃষ্টিতে হাফলংয়ে জাতীয় সড়কের একাংশও ভেসে গিয়েছে৷ হাফলং এবং শিলচরের মধ্যবর্তী অংশে জাতীয় সড়কের উপরে জল উঠে গিয়ে যোগাযোগ ব্যবস্থাও বিপর্যস্ত৷ এই মুহূর্তে অসমের ২৪টি জেলা বন্যার কবলে পড়েছে৷ দুর্গত মানুেষর সংখ্যা প্রায় ২ লক্ষ৷ বন্যা এবং ধসে সাত জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর৷ কাছর, চারিদেও, ডিবরুগড়, দারম, ডিমা- হাসাও জেলাগুলির অবস্থা সবথেকে খারাপ৷