সর্বনিম্ন ভাড়া বাড়ালেও সর্বোচ্চ ভাড়ার ক্ষেত্রে কোনও পরিবর্তন করা হয়নি। ফলে এই সিদ্ধান্তে আখেরে মধ্যবিত্তের পকেটেই চাপ পড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে জানানো হয়েছে, বিমান সংস্থাগুলিকে কিছুটা অক্সিজেন দিতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, করোনার দ্বিতীয় ধাক্কার জেরে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে বিমান সফরে। বেশিরভাগ বিমানে যাত্রী সংখ্যা কার্যত হাতে গোনা।
advertisement
৪০ মিনিটের কম উড়ানের ক্ষেত্রে বিমানভাড়া বাড়ানো হয়েছে ১৩ শতাংশ। অর্থাৎ সর্বনিম্ন ভাড়া ২৩০০ থেকে বেড়ে হয়েছে ২৬০০। আবার ৪০ থেকে ৬০ মিনিটের উড়ানের ক্ষেত্রেও ভাড়া বাড়ানো হয়েছে। এক্ষেত্রে ২৯০০ টাকার পরিবর্তে ভাড়া হয়েছে ৩৩০০ টাকা। ১ জুন থেকেই এই নতুন ভাড়া কার্যকর হবে। করোনা মহামারীর কঠিন সময়ে বহু মানুষই ট্রেনের ভিড়ের ধাক্কা এড়াতে দেশের অন্য শহরে যাওয়ার জন্য বিমানকেই বেছে নিচ্ছিলেন। কিন্তু বিমানের টিকিটের ভাড়া বৃদ্ধি পাওয়ায় এ বার সেই প্রবণতা অনেকটাই কমবে বলে মনে করা হচ্ছে।
মন্ত্রকের এক কর্তা বলেন, "কোভিডে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিমান শিল্প। এই অবস্থায় বিমানের ভাড়া না বাড়ালে শিল্পের প্রভূত ক্ষতি হতে পারে। তাতে অনেক কর্মসংস্থান কমতে পারে। সে কারণে বাধ্যহয়েই এমন পদক্ষেপ করতে হয়েছে।" ১ জুন থেকেই তাই এই নতুন ভাড়া কার্যকর হবে।