TRENDING:

Viswa Bharati: বিশ্বভারতীতে বিশৃঙ্খলার অভিযোগ, কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রীকে চিঠি লিখলেন তৃণমূল সাংসদ

Last Updated:

বিদ্যুৎ চক্রবর্তী উপাচার্য হওয়ার পর থেকেই বিতর্কের কেন্দ্রে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
নয়াদিল্লি: বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি এবং উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর বিভিন্ন কাজ নিয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানকে চিঠি দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ জহর সরকার।
বিশ্ব ভারতী নিয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীকে চিঠি জহর সরকারের।
বিশ্ব ভারতী নিয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীকে চিঠি জহর সরকারের।
advertisement

তাঁর অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মী, পড়ুয়া এবং শিক্ষকদের কথায় কথায় সাসপেন্ড করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছেন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। বিভিন্ন ইস্যুতে উপাচার্যের মামলা করার প্রবণতা ঠিক নয় বলে জানিয়েছেন তিনি। জহর সরকারের বক্তব্য, এইভাবে মামলা করার ফলে শুধু বকেয়ার পাহাড় জমা ছাড়া আর কিছু হয় না ।

জহর সরকার জানিয়েছেন, ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ২০২২- এর জুলাই পর্যন্ত বিভিন্ন হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টে ৯১টি মামলা রুজু হয়েছে বর্তমান উপাচার্যের আমলে। যদিও সেগুলির কোনওটারই ফয়সালা হয়নি। তিনি চিঠিতে উল্লেখ করেছেন, পড়ুয়ারা এতটাই হতাশ হয়েছেন যে আইনি লড়াইয়ে যেতেও প্রস্তুত তাঁরা। এর ফলে তাঁদের ব্যক্তিগত অর্থ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাগার খালি হওয়া ছাড়া কাজের কাজ কিছুই হবে না।

advertisement

আরও পড়ুন: মাধ্যমিকের রেজাল্ট কবে বের হবে! জানিয়ে দিলেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি

বিদ্যুৎ চক্রবর্তী উপাচার্য হওয়ার পর থেকেই বিতর্কের কেন্দ্রে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। গত মাসে বিজ্ঞপ্তি জারি করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিন্দা করে বিশ্বভারতী। সেই বিষয় সরব হন শহরের বিশিষ্ট ও বুদ্ধিজীবীরা। প্রত্যেকের গলাতেই প্রায় একই সুর বিশ্বভারতীর ব্যবহৃত ভাষা সম্পর্কে। কৌশিক সেন থেকে রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত বা নাট্য ব্যক্তিত্ব দেবেশ চট্টোপাধ্যায় থেকে শিক্ষাবিদ পবিত্র সরকার, একই ভাষায় বিশ্বভারতীর সমালোচনা করেছেন।

advertisement

আরও পড়ুন: এক সপ্তাহ পরেই উচ্চ মাধ্যমিক, জারি হল পরীক্ষার জরুরি গাইডলাইন, দেখে নিন

বিশ্বভারতীর বসন্ত উৎসবে বাইরের লোকজনদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বিশ্বভারতীর বসন্ত উৎসব এক আলাদা ঐতিহ্য বহন করে। দোলের দিন তাদের এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে দেশ-বিদেশ থেকে বহু মানুষ শান্তিনিকেতনে ছুটে আসেন। সেদিন রবীন্দ্রসঙ্গীত ও নৃত্যের তালে তালে আবির খেলা হয়। রীতি মেনে এখানে কৃত্রিম রং ব্যবহার করা হয় না। আবির নিয়েই বসন্ত উৎসবে মেতে ওঠেন বিশ্বভারতীর ছাত্র-ছাত্রীরা। এতদিন সেই অনুষ্ঠানে বোলপুরের মানুষ‌ও যোগ দিতেন।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
বিজয়াতেই ঘরে ঘরে 'টিকা'র প্রস্তুতি! গোর্খাদের এই উৎসব বাঙালির খুব চেনা
আরও দেখুন

কিন্তু এবার বিশ্বভারতী বাইরের লোকজনের বসন্ত উৎসবে যোগ দেওয়ার উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করায় বিকল্প পথে হাঁটতে বাধ্য হচ্ছে বোলপুরবাসী। ২০২০ সালে করোনার চোখ রাঙানির জন্য বন্ধ হয়েছিল শান্তিনিকেতনের ঐতিহ্যবাহী বসন্ত উৎসব। করোনার জন্য সেই প্রথমবার বন্ধ হয়েছিল বসন্ত উৎসব। তারপর থেকে এই বসন্ত উৎসব নিজেদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রেখেছেন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। সেখানে বিশ্বভারতীর অধ্যাপক, অধ্যাপিকা, পড়ুয়ারা ছাড়া আর কেউ অংশ নিতে পারেন না।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Viswa Bharati: বিশ্বভারতীতে বিশৃঙ্খলার অভিযোগ, কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রীকে চিঠি লিখলেন তৃণমূল সাংসদ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল