TRENDING:

বিধবা থাকা চলবে না, উপায় নাতির সঙ্গে বিয়ে !

Last Updated:

যে সমাজে বিধবাদের যোগ্য সম্মান থেকে বঞ্চিত রাখা হয় ৷ সমাজের মূল স্রোত থেকে যাদের আলাদা চোখে দেখা হয় ৷ সেই দেশেই এমন একটি উপজাতি রয়েছে যেখানে কোনও মহিলাই বিধবা হয়না ৷ স্বামী মারা যাওয়ার পর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এখনও মহিলাদের অপমান, অবহেলা, অত্যাচার সহ্য করে বেঁচে থাকতে হয় ৷ তাদের অপরাধ একটাই যে তারা বিধবা ৷ কিন্তু সেখানেই ব্যতিক্রমি এমনই একটি সম্প্রদায় রয়েছে যেখানে মহিলাদের স্বামীর মৃত্যুর পরও তারা বিধবা হয় না ৷ এর জন্য অনেক সময় ঠাকুমার সঙ্গে নাতির তো কখনও দেওয়রের সঙ্গে বৌদির বিয়ে দেওয়া হয় ৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#মান্ডালা: যে সমাজে বিধবাদের যোগ্য সম্মান থেকে বঞ্চিত রাখা হয় ৷ সমাজের মূল স্রোত থেকে যাদের আলাদা চোখে দেখা হয় ৷ সেই দেশেই এমন একটি উপজাতি রয়েছে যেখানে কোনও মহিলাই বিধবা হয়না ৷ স্বামী মারা যাওয়ার পর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এখনও মহিলাদের অপমান, অবহেলা, অত্যাচার সহ্য করে বেঁচে থাকতে হয় ৷ তাদের অপরাধ একটাই যে তারা বিধবা ৷ কিন্তু সেখানেই ব্যতিক্রমি এমনই একটি সম্প্রদায় রয়েছে যেখানে মহিলাদের স্বামীর মৃত্যুর পরও তারা বিধবা হয় না ৷ এর জন্য অনেক সময় ঠাকুমার সঙ্গে নাতির তো কখনও দেওয়রের সঙ্গে বৌদির বিয়ে দেওয়া হয় ৷
advertisement

মধ্যপ্রদেশের মান্ডলা জেলার পিছিয়ে পড়া গোন্দ উপজাতি কিন্তু মহিলাদের তাদের প্রাপ্য মর্যাদা দিতে অদ্ভুত এক নিয়ম বানিয়েছে ৷ এই নিয়ম অনুযায়ী কোনও মহিলার স্বামী মারা যাওয়ার পর বিধবা হয় না ৷ এখানে কোনও বিধবা মহিলাকে খুঁজে পাওয়া প্রায় অসম্ভব ৷ কারণ এই সম্প্রদায়ের রীতি অনুযায়ী যদি কোনও মহিলার স্বামী মারা যায় তাহলে পরিবারের অবিবাহিত পুরুষের সঙ্গে তার ফের বিয়ে দেওয়া হয় ৷ একটি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম অনুযায়ী, যদি কোনও মহিলা বিধবা হওয়ার পর দ্বিতীয় বার বিয়ে করতে রাজি না হয় তাহলে তাকে বিশেষ ভাবে বানানো একটি রুপোর বালা পরানো হয় ৷ এরপর তাকে বিবাহিত মহিলার স্থান দেওয়া হয় ৷ এবং যে ওই মহিলাকে  রুপোর বালাটি দেয় তাকেই মহিলার সমস্ত দায়িত্ব নিতে হয় ৷

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

৪২ বছরের পতিরাম বারখেরের দাদু মারা যাওয়ার ঠিক ন’দিন পর পরিবারের রীতি মেনে তার নিজের ঠাকুমাকে বিয়ে করেন ৷ এরপর থেকে পারিবারিক ও সামাজিক সমস্ত অনুষ্ঠানে ঠাকুমা ও নাতি, স্বামী-স্ত্রী হিসেবে যোগদান করতেন ৷ শুধু তাই নয় ৷ ঠাকুমাকে বিয়ে করার ফলে বাবা বেঁচে থাকা স্বত্ত্বেও নাতি কেই তখন পরিবারের কর্তা মানা হয় ৷ তবে নাবালক অবস্থায় ঠাকুমাকে বিয়ে করতে হলেও, স্বাবালক হওয়ার পর আরেকটি বিয়ে করার অনুমতি রয়েছে ৷

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
বিধবা থাকা চলবে না, উপায় নাতির সঙ্গে বিয়ে !