২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতেই ত্রিপুরায় বিধানসভা নির্বাচন। বাংলার নেতারা ত্রিপুরায় প্রচারে যাবেন। পাশাপাশি একাধিক বিজেপি নেতা ত্রিপুরায় স্থায়ীভাবে থাকবেন। ৪০ কেন্দ্রের ৬০ আসনের নির্বাচন পরিচালনা করবেন তাঁরা। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশ এলেই নতুন বছরের শুরুতেই আগরতলায় রওনা দেবেন নেতারা।
advertisement
ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচনকে গুরুত্ব দিচ্ছে বিজেপি। বিজেপি সূত্রে খবর, বাংলার নেতারাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় থাকবেন। দফায় দফায় প্রচারে যাবেন সুকান্ত মজুমদার, দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারীর মতো শীর্ষ নেতারা ৷ ২০১৮ সালে ৬০ আসনের ত্রিপুরা বিধানসভায় ৩৪টি আসন দখল করেছিল বিজেপি। এর আগে ২০১৩ সালে তারা ছিল শূন্য। তবে গতবার ছিল ত্রিমুখী লড়াই। এবার চারমুখী লড়াই হবে ত্রিপুরায়। সিপিআইএম, কংগ্রেসের পাশাপাশি তিপ্রামোথা ও তৃণমূল কংগ্রেসকেও মোকাবিলা করতে হবে বিজেপিকে। ত্রিপুরার ওপর বিশেষ নজর রয়েছে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
২০২৪ সালে সর্বভারতীয় চ্যালেঞ্জার হওয়ার লক্ষ্যে ত্রিপুরা এক বড় পরীক্ষা হতে চলেছে তৃণমূলের জন্য। ত্রিপুরার পুর নির্বাচনের পাশাপাশি ৪টি বিধানসভার উপনির্বাচনেও অংশ নিয়েছিল তৃণমূল। সেই নির্বাচনে ভাল ফল না করতে পারলেও বিধানসভা নির্বাচনে আরও শক্তি দিয়ে ঝাঁপাতে পারেন মমতা-অভিষেক। এই আবহে ত্রিপুরায় বঙ্গ বিজেপির নেতারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবেন বলে আশা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের। রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষরা দফায় দফায় সেই রাজ্যে যাবেন প্রচারে।