প্রধান বিচারপতি এনভি রমণের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে ছিলেন বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি সূর্য কান্ত। বিচারপতি চন্দ্রচূড় বলেন, দরিদ্র এবং প্রান্তিক কৃষকদের ধান-গমের অবশিষ্ট অংশ থেকে জৈব সার তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কেনার সামর্থ্য নেই। নিজেকে একজন কৃষক এবং প্রধান বিচারপতি এনভি রমণও কৃষক পরিবার থেকে এসেছেন, উল্লেখ করে এমনটাই বললেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সূর্য কান্ত।
advertisement
আরও পড়ুন: দূষণ থেকে বাঁচতে দিল্লিতে আবার বন্ধ হচ্ছে স্কুল, ফিরছে 'ওয়ার্ক ফ্রম হোম'
আরও পড়ুন: 'গ্যাস চেম্বার'-এ পরিণত দিল্লি! দূষণ নিয়ন্ত্রণে ফের লকডাউনের পরামর্শ শীর্ষ আদালতের
বিচারপতিদের মতে, ফসলের অবশিষ্ট অংশ না পুড়িয়ে জৈবসার তৈরির যন্ত্র অনেক দামি। সাধারণ কৃষকদের সেই যন্ত্র কেনার সামর্থ্য নেই। কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকার এই যন্ত্র কেনার জন্য ভর্তুকি দিতে পারে। সলিসিটর জেনারেল জবাবে বলেন, সরকার ভর্তুকি দেয়। এই মেশিনগুলো কেনার জন্য ৮০ শতাংশ ভর্তুকি দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। যা শুনে উষ্মা প্রকাশ করেন দিনের শুনানিতে বিচারপতি সূর্য কান্ত। তিনি বলেন, কৃষক কি এই খরচ বহন করতে পারেন। আমি একজন কৃষক এবং এটাও জানি, প্রধান বিচারপতি নিজেও একজন কৃষক পরিবারের সদস্য। তিনিও এটা জানেন এবং আমার ভাই (বিচারপতি)-ও এটা জানেন। তিনি আরও বলেন, কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকার কেন এই মেশিনগুলো কৃষকদের দিতে পারছে না?