একটি প্রশ্নের ভুলে এক আবেদনকারীর ৬ নম্বর বাড়ে৷ এরপরই সবার ক্ষেত্রে কেন নম্বর বাড়ানো হবে না, তা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করা হয়৷ মামলাটি খারিজ করে দেয় হাইকোর্ট৷ এরপরই আবেদনকারীরা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন৷ সেই মামলাটির শুনানিতেই নিয়োগে আপাতত স্থিতাবস্থার নির্দেশ দিল দেশের শীর্ষ আদালত৷
প্রাথমিকে নিয়োগের জন্য রাজ্যে দ্বিতীয় টেটের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছিল ২০১৪ সালে। পরীক্ষা হয় ২০১৫ সালের ১১ অক্টোবর। এই টেট পরীক্ষাতে উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের মধ্যে থেকে প্রাথমিকে ১৮ থেকে ২০ হাজার শিক্ষক নিয়োগও করা হয়। কিন্তু, প্রায় ৫০০ পরীক্ষার্থী হাইকোর্টে মামলা করে অভিযোগ করেন, পর্ষদের বেশ কিছু উত্তরে ভুল রয়েছে। সেই মামলার শুনানিতেই বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ তার পর্যবেক্ষণে জানিয়েছে, মামলাকারীদের উত্তর সঠিক হলে তাঁদের নম্বর যদি বাড়ে, সে ক্ষেত্রে তাঁদের মেধা তালিকায় জায়গা দেওয়ার নির্দেশও দিতে পারে কোর্ট। সেক্ষেত্রে ইতিমধ্যে নিযুক্ত প্রাথমিক শিক্ষকদের উপর কোনও প্রভাব পড়বে কিনা সেই আশঙ্কাও তৈরি হয়েছে৷
advertisement
আরও ভিডিও: হাইকোর্টের রায়ে টেটের নিয়োগ তালিকা বদলের সম্ভাবনা, নিযুক্ত প্রশিক্ষণহীন শিক্ষকদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কা