যদিও স্থগিতাদেশ শব্দের বদলে অন্য একটি শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে৷ সুপ্রিম কোর্ট যে নির্দেশ দিয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, মানিককে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ ‘আপাতত স্থগিতাদেশ’৷ অর্থাৎ, পরবর্তী ক্ষেত্রে এই নিয়ে আরও শুনানি হবে৷ তবে আদালত স্পষ্ট ভাবে বলেছে, এমন নয় যে এই সিদ্ধান্তের পর আবারও পদে বসিয়ে দেওয়া যাবে মানিক ভট্টাচার্যকে৷ মঙ্গলবার বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস ও বিচারপতি বিক্রম নাথের বেঞ্চ এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে৷
advertisement
আরও পড়ুন: ইডি, সিবিআই তদন্তের মাঝেই d.el.ed কলেজ গুলোর অধ্যক্ষদের সঙ্গে বৈঠক, নজরে আজ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ
আরও পড়ুন: বিপর্যয়ে বিধ্বস্তদের পাশে দাঁড়ালেন মমতা, অভিভাবক স্নেহে শিশুকে নিলেন কোলে
কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় মানিক ভট্টাচার্যকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার কথা বলেছিলেন৷ আদালতের সিঙ্গল বেঞ্চ ও ডিভিশন বেঞ্চ একই রায় দিয়েছিল৷ সেখানেই পাশাপাশি, ২৬৯ জনের নিয়োগও বাতিল করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট৷ কিন্তু সেই সিদ্ধান্তই খানিকটা অন্যরকম হয়ে গেল৷
তবে সিপিআইএম নেতা ও আইনজীবী বিকাশ ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘‘আদালত যে রায় দিয়েছে, তাতে স্পষ্ট লেখা হয়েছে, স্থগিতাদেশ হলেও পদে ফিরতে পারবেন না মানিক ভট্টাচার্য৷ তাই স্থগিতাদেশ এলেও নতুন করে কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না৷’’
রাজীব চক্রবর্তী