এনআরসি-এনপিআর-এর প্রতিবাদে ১৫ ডিসেম্বর থেকে বিক্ষোভ চলছে। ফলে ট্রাফিকের গতি শ্লথ, মানুষ সমস্যায় পড়ছেন। এইসব জানিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল। সেই মামলারই শুনানি ছিল ৭ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু দিল্লির নির্বাচন থাকায় তা পিছিয়ে যায়। সোমবার শুনানি হয়। সেখানেই বিচারপতি জানান, “জনগণের রাস্তা আটকে এভাবে বিক্ষোভ চলতে পারে না।” সুপ্রিম কোর্টের মন্তব্য, "ধরনার জায়গা নির্দিষ্ট থাকা উচিত।"
advertisement
এদিন শাহিনবাগ মামলার শুনানি শেষে আদালত নোটিস পাঠায় দিল্লি পুলিশ, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও দিল্লি সরকারকে। তাতে জানতে চাওয়া হয়েছে, “কী ভাবে এটা দিনের পর দিন চলছে?” আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি এই মামলার ফের শুনানির দিন ঠিক করেছে সুপ্রিম কোর্ট। শাহিনবাগে অবস্থান বিক্ষোভের জেরে স্থানীয় বাসিন্দা, এলাকাবাসীদের সমস্যা হচ্ছে বলে আদালতের দ্বারস্থ হন আইনজীবী অমিত সাহিনি ও বিজেপি নেতা নন্দ কিশোর গর্গ।