এই ছ' জনকে মুক্তির জন্য রাজ্যপালকে সুপারিশ করেছিল তামিলনাড়ু সরকার৷ এ দিন মুক্তির নির্দেশ দিতে গিয়ে সে বিষয়টিরও উল্লেখ করে শীর্ষ আদালত৷
গত মে মাসে আর এক সাজাপ্রাপ্ত পেরারিভালানকেও মুক্ত করে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট৷ তিনিও প্রায় তিরিশ বছর জেল খেটেছিলেন৷
আরও পড়ুন: কেসের চাপে পক্ককেশ? তিন মাসেই 'বৃদ্ধ' হলেন কেষ্ট
advertisement
জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর নলিনি বলেন, 'এত বছর ধরে আমি জেলের ভিতরে যন্ত্রণা ভোগ করেছি৷ গত ৩২ ঘণ্টা আমার জীবনে অন্যতম লড়াই ছিল৷ যাঁরা আমার পাশে থেকেছেন, তাঁদের প্রত্যেককে ধন্যবাদ৷ তামিলনাড়ুর মানুষ এবং আইনজীবীদেরও ধন্যবাদ জানাই৷'
আরও পড়ুন: মমতার দেখানো পথেই পিনারাই বিজয়ন সরকার? রাজ্যপালকে আচার্য পদ থেকে সরানোর তোড়জোড় কেরলেও
১৯৯১ সালে হত্যা করা হয় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধিকে৷ নলিনি ছাড়াও শ্রীহরণস সন্থান, মুরুগান, রবার্ট পায়াস এবং রবিচন্দ্রন নামে মোট ছ' জন এই হত্যাকাণ্ডে যুক্ত থাকার ঘটনায় জেলবন্দি ছিলেন৷
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বি আর গভাই এবং বি ভি নাগারথানার ডিভিশন বেঞ্চ এ দিন এই নির্দেশ দিয়েছে৷
১৯৯১ সালের ২১ মে তামিলনাড়ুর শ্রীপেরুম্বুদুরে একজন মহিলা আত্মঘাতী জঙ্গির হামলায় প্রাণ হারান রাজীব গান্ধি৷ তামিল টাইগার্স এলটিটিই গ্রুপ এই হামলার ছক কষেছিল৷