মণিকণ্ডন এও জানান বাড়ির রেজিস্ট্রেশন এবং ট্রান্সফার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে যেন সুন্দর পিচাইয়ের নাম যেন ব্যবহার না করা হয়-এই আর্জিও জানান তাঁর বাবা৷ রেজিস্ট্রেশন অফিসে সাধারণ মানুষের সঙ্গে দীর্ঘ লাইনে অপেক্ষা করে, সব বকেয়া কর মিটিয়ে তার পরই বাড়ির নথিপত্র তিনি তুলে দেন মণিকণ্ডনের হাতে৷
advertisement
‘হিন্দু বিজনেস লাইন’-এর প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, বিনোদন জগতের মুখ হওয়ার পাশাপাশি আরও একটি পরিচয় আছে৷ তিনি রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার৷ তাঁর নিজস্ব সংস্থা এখনও পর্যন্ত প্রায় ৩০০ টি বাড়ি তৈরি করেছে৷ প্রসঙ্গত অশোকনগরের শান্ত নিরিবিলি পরিবেশে যে বাড়িটি তিনি কিনেছেন সেখানেই সুন্দর পিচাইয়ের জন্ম এবং বড় হয়ে ওঠা৷ ১৯৮৯ সালে মেটালার্জিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে তিনি চলে যান খড়্গপুর আইআইটি-তে৷ তাঁর শৈশবের ফেলে আসা বাড়ি কিনতে পেরে তিনি গর্বিত বলে জানান মণিকণ্ডন৷
অশোকনগরের এই বাড়িটি তৈরি করেছিলেন সুন্দর পিচাইয়ের বাবা৷ তাঁর জীবনে এটাই ছিল প্রথম সম্পত্তি৷ বিক্রি করার পর মুহূর্তের জন্য হলেও তিনি ভেঙে পড়েছিলেন৷ জানিয়েছেন মণিকণ্ডন৷ তিনি ওই জায়গায় একটি নতুন ভিলা তৈরি করবেন৷ আগামী দেড় বছরের মধ্যে কাজ শেষ হবে ভিলার৷