একটি জাতীয় সংবাদমাধ্যমের খবর ট্যুইট করে তিনি বলেন, ‘বুলেট ট্রেন প্রকল্প না করে বা লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা দিয়ে সংসদের সৌন্দর্যায়নের পরিকল্পনা না করে, সরকারের উচিত কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মী, পেনশনভোগী থেকে করোনা ভাইরাস নিয়ে যাঁরা সামনে থেকে লড়াই করছেন তাঁদের জন্য ভাবা। এভাবে সাধারণ মানুষের বেতন থেকে মহার্ঘভাতা কেটে নিয়ে সরকার কী খুব মানবিক একটা কাজ করছেন? এটি সরকারের একটি অসংবেদনশীল ও অমানবিক একটি কাজ!’
advertisement
এই বছর মার্চ মাসে ৪ শতাংশ ডিএ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল কেন্দ্র। এর ফলে ১৭ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা থেকে বেড়ে ডিএ–এর বর্ধিত হার হয়েছিল ২১ শতাংশ। সেই বর্ধিত ভাতার পরিমাণই এবার স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। তার কারণ হিসাবে মনে করা হচ্ছে, করোনা ভাইরাসের কারণে লকডাউনের সময়ে যে বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হয়েছে, পাশাপাশি ত্রাণবণ্টন থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় সরকারকে স্বাস্থ্যখাতেও বিপুল অর্থ ব্যয় বাড়াতে হয়েছে। তাই ভাঁড়ারে টান পড়ার আশঙ্কা থেকেই এদিকে ব্যয় সংকোচ করতে চাইছে কেন্দ্র।
