আরও পড়ুন : পরিসংখ্যান বিস্ফোরক, করোনার চিকিৎসার জন্য দেনায় ডুবে ভারতের অধিকাংশ মানুষ!
মূলত ওমিক্রনের প্রভাব ঠেকাতেই মঙ্গলবার এই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। সেইমতো সীমান্তে চলছে কড়া নজরদারি। তবে দেশীয় পর্যটকেরা অনায়াসেই বেড়াতে আসতে পারেন সিকিমে। সেক্ষেত্রে কোভিডের দুটো ডোজের সার্টিফিকেট অথবা আরটিপিসিআরের নেগেটিভ রিপোর্ট সঙ্গে রাখতে হবে পর্যটকদের। হোটেলের রিশেপশনে তা জমা করতে হবে। প্রতিনিয়ত হোটেলগুলোয় তল্লাশি চালাবে পর্যটন দপ্তরের কর্তারা। রংপো সীমান্তেও র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের ব্যবস্থাও করেছে সিকিম সরকার। সিকিম পর্যটন দপ্তরের সহকারী ডিরেক্টর সুষমা প্রধান বলেন, ‘‘একেই ছোট রাজ্য সিকিম। তাই দ্রুত যাতে ওমিক্রন ছড়াতে না পারে সেজন্যেই এই পদক্ষেপ। রাজ্যজুড়েই নতুন করে কোভিড বিধিও চালু করা হয়েছে। মাস্ক এবং স্যানিটাইজেশন ব্যবহার বাধত্যামূলক করা হয়েছে সিকিমে। রাতে জারি থাকছে কড়া বিধিনিষেধ।’’
advertisement
আরও পড়ুন : ভাড়া বৃদ্ধির দাবিতে অনড় চালকেরা, পাহাড়ে দিনভর ভোগান্তি পর্যটকদের
সামনেই বড়দিনের ছুটি। সেইসঙ্গে ইংরেজি নববর্ষকে নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর উৎসব। ভরা পর্যটনের মরসুমে বিদেশি পর্যটকদের সিকিম সফরে "না" নির্দেশিকা জারি হওয়ায় হতাশ পর্যটন ব্যবসায়ীরা। একেই কোভিডের দুই ঢেউয়ের জেরে পর্যটন ব্যবসায় বড় ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে ব্যবসায়ীদের। এবারে কোভিডের নতুন ভ্যারিয়েন্টের হানা রুখতে নয়া নির্দেশিকা সিকিম সরকার জারি করায় আবারও পর্যটন ব্যবসা ক্ষতির মুখে পড়ার আশঙ্কা।
আরও পড়ুন : লোকালয় থেকে উদ্ধার লুপ্তপ্রায় হিমালয়ান গ্রীফান
তবে দেশীয় পর্যটকদের ক্ষেত্রে এখনও পর্যন্ত কোনও নির্দেশিকা জারি না হওয়ায় কিছুটা স্বস্তি। সিকিম পর্যটন দফতরের সহকারী অধিকর্তা আরও জানান, প্রথম দফায় এ বার আজ থেকে নতুন নির্দেশিকা চালু করা হয়েছে। তা পালন করা হবে রাজ্যজুড়েই।