শিমলার কালীবাড়ি মন্দিরের রাস্তায় যে গ্র্যান্ড হোটেল পড়ে, তার কাছেই ঘটেছে এই ঘটনা। আসলে ওই হোটেলের কাছে এক ব্যক্তি ঠেলায় ছোলা বিক্রি করেন। অভিযোগ উঠেছে, ওই বিক্রেতা ছোলার উপর থুতু মাখিয়ে তা ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করেন। এই চাঞ্চল্যকর দাবি তুলেছে দেবভূমি সংঘর্ষ সমিতি।
advertisement
আর এই সমিতির দুই সদস্যা কল্পনা এবং শ্বেতা বলেন, কমিটির তরফে আগেই সরকারকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল যে, যদি সরকার এই বিষয়ে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ না করেন, তাহলে শিমলায় ৫০০ হিন্দু ঠেলা লাগিয়ে হকারি করবেন।
সেই ঘটনার সময় প্রতিবাদ চলাকালীনই ফেসবুক লাইভ করেছিলেন কল্পনা। তিনি বলেন যে, মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন কোনও সময় ব্যয় না করেই বিক্রেতা এবং সিরমৌরী ভাইদের উচ্ছেদ করে দেয়। কল্পনা আরও বলেন যে, পুলিশ বলছে, এই হকাররা কারও কথা কানে তোলে না। আর মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনও কিছুই করছে না। এদিকে শিমলার সঞ্জৌলির ঘটনা ঘটার পরেই সরকার জানিয়েছে যে, তারা স্ট্রিট ভেন্ডর পলিসি আনবে। কিন্তু এর ছয় মাস কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত শিমলায় কোনও পলিসি লাগু হয়নি। দেবভূমি সংঘর্ষ সমিতি আবার জানিয়েছে যে, ১৫ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ৫ দিন পরেও কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি। আসলে সঞ্জৌলির ঘটনা ঘটার পরেই গোটা শিমলা জুড়ে স্ট্রিট ভেন্ডর পলিসি আনার জন্য দাবি উঠেছিল। এমনকী, সেই পলিসি বা নীতি আনার আশ্বাসও দিয়েছিল সরকার।