প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফেই ট্যুইট করে এই সাক্ষাতের কথা জানানো হয়েছে৷বিজেপি বিরোধী শক্তিগুলিকে একজোট করার ক্ষেত্রে শরদ পাওয়ারকে অন্যতম প্রধান সূত্রধর বলে মনে করা হচ্ছে৷ সেই সময়ে তাঁর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ৷
জানা গিয়েছে, প্রায় ৫৭ মিনিট মোদি- পাওয়ার কথা হয়েছে৷ জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য শরদ পাওয়ারই সময় চেয়েছিলেন৷ এ দিনের বৈঠকে শরদ পাওয়ার নবগঠিত কেন্দ্রীয় সমবায় মন্ত্রক নিয়ে তাঁর কিছু আপত্তির কথা প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন বলে সূত্রের খবর৷ এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে তিনি একটি চিঠও দিয়েছেন বলে খবর৷ চিঠিতে এনসিপি প্রধান লিখেছেন, সমবায় ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রটি রাজ্যের তালিকাভুক্ত বিষয়৷ এ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়ও রয়েছে৷ ফলে এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার যদি হস্তক্ষেপের চেষ্টা করে তাহলে তা সংবিধানের পরিপন্থী হবে বলে দাবি করেছেন পাওয়ার৷
advertisement
আগামী সোমবার থেকে সংসদের বাদল অধিবেশন শুরু হতে চলেছে৷ অন্যদিকে মহারাষ্ট্রে শিবসেনার নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের তিন শরিক দলের মধ্যেও সম্পর্কেও নতুন করে টানাপোড়েন শুরু হয়েছে৷ মহারাষ্ট্রে জোট সরকারের অন্যতম শরিক পাওয়ারের দল এনসিপি৷
গতকাল শুক্রবারও বিজেপি-র রাজ্যসভার নবনিযুক্ত নেতা এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়ালের সঙ্গে শরদ পাওয়ার, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং কংগ্রেস সাংসদ আনন্দ শর্মার বৈঠক হয়৷ সংসদের অধিবেশন শুরু হওয়ার আগে আগামিকাল, রবিবার সর্বদলীয় বৈঠক হওয়ার কথা৷