প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, দম্পতি বাইকে চড়ে সিগন্যালে দাঁড়িয়ে ছিলেন, তখনই পিছন থেকে আসা ট্রাকটি তাদের ধাক্কা মারে। স্থানীয় বাসিন্দা সুমিত জানিয়েছেন, গুরুতর আহত অবস্থায় মহিলাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, কিন্তু হাসপাতাল পৌঁছানোর আগেই তার মৃত্যু ঘটে। দুর্ঘটনায় বাইকটি সম্পূর্ণভাবে দুমড়ে-মুচড়ে যায়।
advertisement
স্বামী সুখবীরের বর্ণনায় জানা গেছে, তারা যমুনানগর সিভিল হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে ললহারি কলা গ্রামে ফিরছিলেন। তখনই অগ্রসেন চকে পিছন থেকে আসা ক্যান্টার ট্রাক তাদের সজোরে ধাক্কা দেয়।
ঘটনার পর ট্রাফিক পুলিশ অফিসার কমলজিত জানান, ট্রাক চালক সুভাষ ঘটনাস্থল থেকে পালানোর চেষ্টা করেছিল, কিন্তু কিছু দূর গিয়ে পুলিশ তাকে ধরে ফেলে। চালক স্বীকার করেছে যে সে কমানি চক থেকে অগ্রসেন চক যাচ্ছিল এবং অসাবধানতাবশত ধাক্কা লেগে যায়।
আরও পড়ুন: কোটায় আরও একটি আত্মহত্যা, NEET-এর প্রস্তুতি নেওয়া বিহারের ছাত্রের মৃত্যু…
এই দুর্ঘটনায় শুধুমাত্র একটি জীবন হারায়নি, বরং পুরো পরিবার ভেঙে পড়েছে। মাত্র ২ সেকেন্ড অপেক্ষা করলেই হয়তো এই দুর্ঘটনা এড়ানো যেত। কিন্তু যেমন বলা হয়, ভাগ্যের লিখন মুছবে কে?