সংসদের অনুমোদন পাওয়ার চার বছর পরে নরেন্দ্র মোদি সরকার সিএএ-র বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পরে এই বছরের ১১ মার্চ সিএএ কার্যকর হয়েছিল। CAA পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে আসা নথিবিহীন অমুসলিম অভিবাসীদের নাগরিকত্ব দিতে চায়, যারা ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৪-এর আগে ভারতে এসেছিলেন। অমিত শাহের কথায়, ইচ্ছাকৃত ভাবে সিএএ নিয়ে ভুয়ো খবর ছড়ানো হচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের ভাই স্বরূপের বাড়িতে সাতসকালে আয়কর হানা! কী অভিযোগ?
অমিত শাহের কথায়, ”সিএএ কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার বিষয় নয়। আমি স্পষ্ট ভাবেই বলছি, ভারতের মুসলিমদের ভয় পাওয়ার মতো কিছু নেই।”
আরও পড়ুন: ‘অমেঠি থেকে পালিয়েছেন, তিনি দেশের ভবিতব্য ঠিক করবেন?’ রাইজিং ভারত সামিটে বললেন স্মৃতি
অরবিন্দ কেজরিওয়ালের অভিযোগের প্রেক্ষিতে অমিত শাহ বলেন, ”আপনি যদি কর্মসংস্থান নিয়ে চিন্তিত হন, তাহলে আপনারা রোহিঙ্গা ও অবৈধ অনুপ্রবেশকারী নিয়ে কথা বলছেন না কেন! সেই মানুষগুলো ইতিমধ্যে ভারতে রয়েছেন। তাহলে ভারতের কর্মসংস্থান ও জোগান নিয়ে কেন আপনারা কথা বলছেন না! কিন্তু ভারতীয় সংখ্যালঘুদের ভুল বোঝানো বন্ধ করুন।”