লোকসভায় তিনি দাবি করেন, আন্দোলন চলাকালীন মোট ৭০০ কৃৃষকের মৃত্যু হয়েছে। এ দিকে গত ৩০ নভেম্বর একটি প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় কৃষি মন্ত্রী বলেন, কৃষকদের মৃত্যুর বিষয়ে কোনও তথ্য কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে নেই। রাহুল উল্লেখ করেন, ইতিমধ্যে পঞ্জাব সরকার ৪০০ কৃষক পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সাহায্য দিয়েছে। এ ছাড়াও ১৫২ জনকে সরকারি চাকরি দেওয়া সম্ভব হয়েছে। তাঁর কাছে হরিয়ানার ৭০ কৃষকের তালিকা আছে, যাঁদের কৃষক আন্দোলনের সময় মৃত্যু হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: 'লাল টুপি হল লাল সতর্কতা', গোরক্ষপুরে অখিলেশকে বিঁধে যোগী রাজ্যে ভোটের সুর চড়ালেন মোদি
এই নিয়ে সরকারের কাছে একটি বিবৃতিও দাবি করেন রাহুল গান্ধি। এর পর এনসিপি ও ডিএমকে সাংসদের নিয়ে লোকসভা থেকে ওয়াক আউট করে কংগ্রেস। শীতকালীন অধিবেশ প্রথম থেকেই উত্তাল রয়েছে নানা কারণে। প্রাথমিক ভাবে বিরোধী সাংসদদের সাসপেন্ড করা, তার পর নাগাল্যান্ডের ঘটনা, কৃষক আইন প্রত্যাহার, একের পর এক ইস্যুতে বার বার পারদ চড়ছে সংসদের উভয় কক্ষেই। সেই লাগাতার সরকার বিরোধিতার পারদই জাগিয়ে রাখতে চাইছেন রাহুল।
আরও পড়ুন: অভিষেকের বৈঠকে গরহাজির! নুসরত, মিমিকে শো-কজ করবে তৃণমূল?
মঙ্গলবার সংসদের উভয় কক্ষেই মুলতুবি প্রস্তাব পেশ করে কংগ্রেস। লোকসভায় প্রস্তাব পেশ করেন রাহুল। কৃষকদের ক্ষতিপূরণ থেকে একাধিক ইস্যু তুলে ধরার পাশাপাশি রাজ্যসভায় কৃষকদের নূন্যতম সহায়ক মূল্য নিয়ে আইন আনার দাবিতে মুলতুবি প্রস্তাব পেশ করেন কংগ্রেসের দীপেন্দ্র সিংহ হুডা।