রাফাল, জাগুয়ার এবং মিগ ২৯ নিয়ে তৈরি হবে একলব্য ফরমেশন। এছাড়াও ভারতে তৈরি তেজস যুদ্ধবিমানের মডেল এবং ট্যাংক বিধ্বংসী মিসাইল ধরুভাস্ত্র প্রদর্শন করা হবে। প্রদর্শন করা হবে লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার এবং রোহিণী রাডার। সুখোই বিমান থেকে ছাড়া যায় যে ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি মিসাইল সেই অস্ত্র এবং ব্রহ্মস মিসাইল দেখানো হবে। এছাড়াও বায়ুসেনার পক্ষ থেকে কতজন অফিসার এবং জওয়ান অংশ নেবে তাও বলা হয়েছে। গত বছর সেপ্টেম্বরের শেষে ফ্রান্স থেকে প্রথম পাঁচটি রাফাল এসেছিল ভারতে। তারপর দু ভাগে আরও ছয়টি বিমান এসেছে বিমান বাহিনীর হাতে। এই মুহূর্তে আম বলা বিমান ঘাঁটিতে রাফাল রাখার কারণ ওই জায়গা থেকে পাকিস্তান এবং চিন দুদিকেই নজর রাখা সম্ভব।
advertisement
তবে পরের রাফাল ডেলিভারি হলে পশ্চিমবঙ্গের হাসিমারায় এক স্কোয়াড্রন রাখার ভাবনা রয়েছে বায়ুসেনার। এই জায়গা থেকে উত্তর-পূর্ব ভারত সহ চিনের সঙ্গে লাগোয়া সব সীমান্তের ওপর নজর রাখতে পারবে ভারত। চিনের কাসগার, হোটান, নাগরী গুন্সা, চামদো পাংটা সহ মোট সাতটি বিমান ঘাঁটির ওপর আগে থেকেই নজর রয়েছে ভারতীয় বিমানবাহিনীর। চিন তাঁদের অত্যাধুনিক বোম্বার ছাড়াও জে ২০ জেট বিমান এসব ঘাঁটিতে রেখেছে বলে খবর ভারতের কাছে। রাফাল ছাড়াও তেজস মার্ক ওয়ান তৈরি হয়ে গেলে অনেকটা জোর বাড়বে বায়ুসেনার।