বুধবার, ১০ এপ্রিল, ডিন রুমিনা শেথি কর্তৃক এই সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়। তবে ঋতুকালীন ছুটির সুবিধার সঙ্গে নির্দিষ্ট কিছু শর্তাবলীও সংযুক্ত করা হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের এই ছুটির সুবিধা পেতে বিভাগীয় অফিসে একটি ফর্ম পূরণ করতে হবে। উপরন্তু, পড়ুয়ার অনুপস্থিতির পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ছুটির আবেদন করতে হবে। ডিপার্টমেন্টের চেয়ারপার্সন বা ডিরেক্টর দ্বারা এই ছুটি অনুমোদিত হতে পারে এবং পড়ুয়ার সেলফ সার্টিফিকেশনের ভিত্তিতে মঞ্জুর করা হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: অ্যাপ ক্যাবে চলবে না এসি! তীব্র গরমেই ‘নো এসি’ নিয়ে সরব ওলা-উবের চালকরা, ভোগান্তি যাত্রীদের
আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গ ও উত্তর পূর্ব সঙ্গে যোগাযোগে সামার স্পেশ্যাল ট্রেন! দেখে নিন তালিকা
একাধিক সূত্রে খবর, পঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির নির্দেশনায় (ডিইউআই) ডিনের অধীনে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির প্রথম বৈঠক হয় ২৪ জানুয়ারি। PUCSC সাধারণ সম্পাদক দীপক গোয়াত এবং PUCSC সহ-সভাপতি রণমীকরজ্যোৎ কৌর এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট তখন ছ’টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রস্তাব জমা দিয়েছিলেন যেখানে এই পদক্ষেপকে সমর্থন করার জন্য এই ব্যবস্থাটি ইতিমধ্যে রয়েছে। এরপর ১৫ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এই প্রস্তাবগুলি অধ্যয়ন এবং নীতির একটি খসড়া প্রণয়নের জন্য উপকমিটি গঠন করা হয়।
কেরালার কোচি ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি দেশের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়, যা ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে ছাত্রীদের ঋতুকালীন ছুটি মঞ্জুর করে। অসমের গুয়াহাটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং অসমের তেজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একাধিক জায়গা শিক্ষার্থীদের ঋতুকালীন ছুটি মঞ্জুর করেছে।