তরুণীর অভিযোগ, অভিযুক্ত ওই যুবক প্রথমে তাঁকে ‘দিদি’ বলে সম্বোধন করে এবং জানায় যে সাতারা যাওয়ার বাস অন্য একটি স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে রয়েছে। তারপর তাঁকে নিয়ে যায় একটি খালি শিবশাহী এসি বাসে, যার ভিতরে কোনও আলো ছিল না। মহিলার সন্দেহ হলে তিনি বাসে উঠতে প্রথমে ইতস্তত করছিলেন, কিন্তু অভিযুক্ত তাঁকে আশ্বস্ত করে যে এটাই ঠিক বাস।
advertisement
আরও পড়ুন– প্রতিদিন বিমানবন্দরে কী কাজ? যুবকের চালাকিতে হতবাক পুলিশ, এভাবেও বড়লোক হওয়া যায়!
মঙ্গলবার ভোরে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছিল। পুলিশ ১৩টি দল গঠন করে দত্তাত্রেয়কে ধরার চেষ্টা চালাচ্ছিল। ধর্ষণে অভিযুক্তকে ধরিয়ে দিতে ১ লাখ টাকা পুরস্কারেরও ঘোষণা করা হয়েছিল। ড্রোন ও ডগ স্কোয়াড নিয়ে দত্তাত্রেয়র গ্রামে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল পুণে সিটি ও গ্রামীণ পুলিশ। এরপর বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ধর্ষণের ঘটনার প্রায় ৭২ ঘণ্টা পরে পুণের শিরুর তেহসিল থেকে অভিযুক্ত দত্তাত্রেয়কে ধরতে সফল হয় পুলিশ।