শিক্ষকের নাম কিশোর মানকর৷ সবেধন নীলমণি ছাত্রকে সব বিষয়ই পড়ান তিনি৷ জানিয়েছেন, ‘‘এই স্কুলে গত দু’বছর ধরে একজনই নথিভুক্ত ছাত্র আছে৷ আমি স্কুলের একমাত্র শিক্ষক৷’’ গ্রামের জনসংখ্যা মাত্র ১৫০ বলেই পড়ুয়া একজন বলে জানান তিনি৷ গত দু বছর ধরে গ্রামে প্রাথমিকে পড়ার মতো বয়সে কোনও শিশু পৌঁছয়নি৷ ফলে স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যাও বাড়েনি৷ স্কুলে শিক্ষকও তিনিই একজন থেকে গিয়েছেন৷
advertisement
আরও পড়ুন : অনলাইনে লুডো খেলতে গিয়ে পরিচয়, প্রেমিকের টানে অবৈধ উপায়ে ভারতে পাকিস্তানি কিশোরী, সংসার ফেলে ধৃত দুজনেই
একজন শিক্ষক হয়ে সামলান কী করে? কিশোর মানকর জানিয়েছেন, ‘‘সকাল ১০-৩০ থেকে ১২ পর্যন্ত আমি সব নিয়ম পালন করি৷ তার মধ্যে আছে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়াও৷ তার পর শুরু হয় পঠনপাঠন৷ কিশোরই তাঁকে সব বিষয় পড়ান৷ পড়াশোনার পাশাপাশি স্কুলে মিড ডে মিল-ও দেওয়া হয় সরকারি নিয়ম মেনে৷ সেটার দায়িত্বও পালন করেন কিশোর৷