হিন্দু শাস্ত্রের সেই কথাকে অনুসরণ করেই গঙ্গাজলের পবিত্রতায় শিলমোহর দিলেন চণ্ডীগড়ের মাইক্রাবায়াল টেকনোলজি সংস্থা ৷ টাইমস অফ ইন্ডিয়ায় প্রকাশ হওয়া এক খবর অনুযায়ী, মাইক্রাবায়াল টেকনোলজি সংস্থার বিজ্ঞানীরা এক তথ্য সামনে এনেছে, যে তথ্য জানানো হয়েছে গঙ্গাজলে দূষণের কারণে একরকম ভাইরাস বা ব্যাক্টেরিয়াফাজ দেখা গিয়েছে, যা ব্যাকটেরিয়াকে খেয়ে বেঁচে থাকে !
advertisement
গোটা বিশ্বের বিজ্ঞানীরা প্রথম থেকেই গঙ্গাজলকে অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে মেনে এসেছেন ৷ এমনকী, ১৮৯৬ সালে ব্রিটিশ চিকিৎসক হ্যানবরি হ্যানকিন জানিয়ে ছিলেন, হাজার ব্যাকটেরিয়াকে মাত্র তিন ঘণ্টার মধ্যে ধ্বংস করতে পারে গঙ্গাজল ৷
মাইক্রাবায়াল টেকনোলজি সংস্থার মতে, গঙ্গাজল থেকে ২০-২৫ রকম ব্যাকটেরিয়াফাজ রয়েছে, যা টিবি, নিউমোনিয়া, কলেরা, মূত্রঘটিত সংক্রমণ জাতীয় ব্যাকটেরিয়াকে খতম করতে পারে ৷
এই সংস্থার প্রধান বিজ্ঞানী শনমুগম মেলরাজের কথায়, আমরা গঙ্গাজলকে নানাভাবে পরীক্ষা-নীরিক্ষা করে দেখেছি ৷ আমাদের বিজ্ঞানীরা হরিদ্বার থেকে বেনারস অবধি গঙ্গাজলের নানা জায়গার নমুনা সংগ্রহ করে এই পরীক্ষা-নীরিক্ষা চালিয়েছে ৷