ভারতীয় রাজনীতিতে বরাবরই স্পর্শকাতর ইস্যু জম্মু ও কাশ্মীর। আন্তর্জাতিক মহলও বিষয়টিকে বিতর্কিত এবং অমীমাংসিত হিসেবে দেখে এসেছে। যদিও এবিষয়ে ভারতের অবস্থান খুবই স্পষ্ট। নয়াদিল্লির মতে,
- জম্মু-কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ
- ভারতের স্পষ্ট অবস্থানের পরেও থেকে গিয়েছে বিতর্ক
- কারণ কাশ্মীরের এক-তৃতীয়াংশ এখনও পাকিস্তানের দখলে
- যা ‘পাক অধিকৃতী কাশ্মীর’ নামে পরিচিত
advertisement
- ১৯৪৭ সালের প্রথম কাশ্মীর যুদ্ধের সময় থেকেই পাকিস্তানের দখলে এই এলাকা
- ১৯৬২ সালে ভারত-চিন যুদ্ধেও জমি হারায় কাশ্মীর
- বেজিংয়ের দখলে যায় লাদাখের অংশ ‘আকসাই চিন’
মঙ্গলবার সংসদে তিনশো সত্তর ধারা নিয়ে আলোচনার মধ্যেই, পিওকে এবং আকসাই চিন বিতর্ক খুঁচিয়ে তোলেন লোকসভায় কংগ্রেস দলনেতা অধীর চৌধুরী। যার উত্তরে ফের একবার নয়াদিল্লির অবস্থান স্পষ্ট করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বিনা যুদ্ধে কাশ্মীরের সূচাগ্র মেদিনীও ছাড়া হবে না। রংহুংকারের ঢঙে তোও বুঝিয়ে দেন শাহ।
তিনশো সত্তর ধারা বিলোপ করে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা ও স্বায়ত্তশাসনে ইতি টেনেছে বিজেপি। এবার কি অধিকৃত কাশ্মীর পুনরুদ্ধারে পদক্ষেপ করবে গেরুয়া শিবির? আকসাই চিন দখলমুক্ত করতে সংঘাতের পথে যাবে বেজিংয়ের সঙ্গে? স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হুংকারে জন্ম নিল অনেক জল্পনা।