দেশজুড়ে অক্সিজেনের ঘাটতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন রেল ও বিমান পরিষেবাকে কাজে লাগানো হচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভব অক্সিজেন ট্যাঙ্কারগুলি পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা যায় তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। চেষ্টা করা হচ্ছে যেই যেই হাসপাতাল ও রাজ্যগুলিতে ব্যাপক আকারে অক্সিজের প্রয়োজন রয়েছে সেখানে পরিবহনের সময় যত কম করা যায়। তিনি আশ্বাস দেন আগামীদিনে এর জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাবে ভারতীয় বায়ু সেনা ও রেল।
advertisement
প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ ও অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রীর কালোবাজারি বন্ধ করতে বিশেষ নজরদারির ওপর জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। গত বছরের লকডাউনের সময় থেকে শিক্ষা নিয়ে ওষুধ ও অত্যাবশ্যকীয় দ্রব্যের কালোবাজারি ঠেকাতে রাজ্যগুলিকে দায়িত্ব নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন মোদি।
একইসঙ্গে লকডাউনের আশঙ্কা করে বেশি বেশি করে পণ্য কিনে মজুত করার প্রবণতার ওপরও বিশেষ নজর রাখার পরামর্শ দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। এদিনের বৈঠকে মোদি জানান, এই বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়াতে হবে রাজ্যগুলিকে। কোভিড বিধি সংক্রান্ত প্রচার, হোর্ডিং বাড়ানোরও পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
এদিনের বৈঠকে মোদি জানান ইতিমধ্যেই বিভিন্ন রাজ্যগুলিকে ১৫ কোটি ভ্যাকসিন পাঠিয়েছে কেন্দ্র। তা বিনামূল্যেই রাজ্যগুলিকে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। অতিমারী আবহে দেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রতি আরও বেশি যত্নবান হওয়ার কোথাও এদিনের বৈঠকে বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।