এখন বেশিরভাগ কমিটিতেই তুলে আনা হল নতুনদের। মন্ত্রিত্ব খুইয়ে ক্যাবিনেট কমিটি থেকে বাদ পড়লেন রবি শংকর প্রসাদ ও প্রকাশ জাভড়েকর মতো নেতারা। যেমন- ক্যাবিনেট কমিটি অন পলিটিক্যাল আফেয়ার্স বা রাজনৈতিক বিষয়ক ক্যাবিনেট কমিটিতে প্রথমবার জায়গা পেলেন ভূপেন্দ্র যাদব, গিরিরাজ সিং, বীরেন্দ্রকুমার, অর্জুন মুন্ডা, সর্বানন্দ সোনোয়াল এবং মনসুখভাই মন্ডবিয়া।
বিনিয়োগ ও অগ্রগতি বিষয়ক সিনেট কমিটির সদস্য করা হল জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, নারায়ণ রানে ও অশ্বিনী বৈষ্ণবকে। অন্যদিকে, সংসদ বিষয়ক ক্যাবিনেট কমিটি থেকে বাদ পড়লেন রবিশঙ্কর প্রসাদ ও প্রকাশ জাভড়েকর। তাঁদের জায়গায় সদস্য করা হল অনুরাগ ঠাকুর এবং কিরণ রিজুজুকে। ক্যাবিনেট কমিটি অফ স্কিল বা দক্ষতা বিষয়ক ক্যাবিনেট কমিটির সদস্য করা হল ভূপেন্দ্র যাদব, আরসিপি সিং, অশ্বিনী বৈষ্ণব, জি কিষান রেড্ডিদের।
advertisement
বিশেষজ্ঞ মহলের মত - মন্ত্রিসভায় রদবদল ও সম্প্রসারণের পর নতুন মুখদের আরও বেশি গুরুত্ব দিতে চাইছেন নরেন্দ্র মোদি সেই কারণেই ক্যাবিনেট কমিটি ঢেলে সাজানো হল। যদিও স্বাভাবিক নিয়মেই এই রদবদলের প্রয়োজন ছিল যাঁরা ক্যাবিনেট মন্ত্রিত্ব হারিয়েছেন তাঁদের কমিটি থেকে সরে যেতেই হত কিন্তু যেভাবে নতুন মন্ত্রীদের গুরুত্ব দিয়ে উপরের সারিতে তুলে আনা হলো তা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।