এর আগে ম্যাগির নমুনায় মাত্রাতিরিক্ত সীসা এবং মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট মেলায় প্রায় ৫ মাস আগে প্রথম নিষেধাজ্ঞা জারি করে লখনউয়ের ফুড সেফটি অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। একে একে মহারাষ্ট্র, হিমাচল, উত্তরাখণ্ডেও জারি হয় নিষেধাজ্ঞা। এরপর কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের অধীন খাদ্য নিয়ামক সংস্থা এফএসএসএআই দেশজুড়ে ম্যাগি বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। তারপর বম্বে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় নেসলে ইন্ডিয়া। হাইকোর্ট অনুমদিত তিনটি ল্যাবের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে শেষপর্যন্ত কামব্যাক করে ম্যাগি।
advertisement
তবে তাদের তৈরি পাস্তা ১০০ শতাংশ নিরাপদ বলে একইসঙ্গে দাবি করেছে নেসলে। সরকারি তরফেও কোনও নোটিস পায়নি নেসলে কর্তৃপক্ষ। এই গুণমান পরীক্ষা এফএসএসএআই এবং এনএবিএল অনুমোদিত ল্যাবে হয়েছে কিনা, এবং ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অ্যাক্টস্ মোতাবেক হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছে নেসলে কর্তৃপক্ষ।