আরও পড়ুন- ভারতে দলিতদের উন্নয়নের বাস্তব রূপ কী? ভীমজয়ন্তীতে ফিরে দেখা আম্বেদকরের লড়াই
বাবাসাহেবের সঙ্গে সম্পর্কিত স্থানগুলিকে পঞ্চতীর্থের আকারে তুলে ধরে বাবাসাহেব আম্বেদকরকে সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, জানান যোগী। মুখ্যমন্ত্রী আদিত্যনাথ জানান, সরকার এখন গরিব ও দুঃস্থদের বসবাসের ঠাঁই দিচ্ছে। বাবাসাহেবের স্বপ্ন পূরণের জন্য রাজ্যে ৪৩ লক্ষেরও বেশি মানুষকে বাড়ি দেওয়া হয়েছে। মানুষ নির্বিঘ্নে শৌচালয়, বিদ্যুৎ ও শিক্ষার সুবিধা পাচ্ছে।
advertisement
ভারতীয় সংবিধানের প্রধান স্থপতির সংগ্রামের কথা উল্লেখ করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “ডঃ আম্বেদকর যখন জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন সমাজে অস্পৃশ্যতার মতো আচরণ ছিল। বাবাসাহেব কষ্ট থেকে পালিয়ে না গিয়ে জীবনে সংগ্রামের পথকেই অবলম্বন করেছিলেন। এই কারণেই বাবাসাহেবের নাম অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে উচ্চারিত হয়।”
মুখ্যমন্ত্রী আরও জানান, আম্বেদকর মহাসভার প্রচেষ্টার ফলস্বরূপ সরকার লখনউতে বাবাসাহেবের স্মৃতিসৌধ এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র তৈরির জন্য দ্রুত কাজ করছে। তিনি জানান, রাজ্য সরকার বাবাসাহেবের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য দৃঢ়ভাবে কাজ করবে এবং নতুন ভারতের নতুন উত্তরপ্রদেশ গড়তে অবদান রাখবে।
আরও পড়ুন- উত্তরপ্রদেশে দাঙ্গা-হাঙ্গামার ঠাঁই নেই: রামনবমীর মিছিলে হিংসা বিষয়ে দাবি যোগীর
“আমাদের কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের সমস্ত পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে হবে। ২০১৭ সালের আগে SC/ST বৃত্তি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু আমাদের সরকার আসার পরে তা আরও বাড়ানো হয়। আমাদের বাবাসাহেবের স্বপ্নকে সত্যি করতে হবে,” বলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।