জানা গিয়েছে, নিহত নার্স নৈনিতালরের গদরপুর, ইসলামনগরের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি একটি বেসরকারী হাসপাতালে কর্মরতা ছিলেন। ১১ বছরের কিশোরী কন্যাকে নিয়ে বিশালপুর কলোনীতে থাকতেন নির্যাতিতা। গত ৩১ জুলাই নিহত নার্সের বোন থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন। তারপরেই খোঁজাখুঁজি শুরু করে পুলিশ।
আরও পড়ুন: সেঁকতে গেলেই পুড়ে যায় রুটি? এক টিপসেই হবে কামাল! কালো দাগহীন নরম রুটি দেখেই খেতে চাইবে মন
advertisement
এক সপ্তাহেরও বেশি সময় পরে একটি ফাঁকা জায়গা থেকে উদ্ধার হয় নার্সের দেহ। অভিযোগ, তাঁকে প্রথমে ধর্ষণ করা হয় ও পরে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়। এমনকী অভিযোগ মহিলার কাছ থেকে টাকাপয়সা, গয়নাগাটি-সহ সমস্ত মূল্যবান জিনিস লুট করে নেয় দুষ্কৃতি। ইতিমধ্যেই দেহ পোস্টমর্টেমের জন্য পাঠানো হয়েছে।
মৃতার চুরি যাওয়া, সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ-সহ অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে রাজস্থানের যোধপুর থেকে অভিযুক্তকে পাকড়াও করেন তদন্তকারীরা। ধৃত ব্যক্তি উত্তরপ্রদেশে শ্রমিকের কাজ করতেন।
আরও পড়ুন: হোটেলে থাকছেন? বিছানার নীচে জলের বোতল ফেলতে ভুলবেন না! ৯৯% শতাংশ লোকজনই জানেন না কারণ
পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্ত জেরায় স্বীকার করেছে অপরাধের কথা। জানা গিয়েছে, ছিনতাইয়ের উদ্দ্যেশ্যে মহিলাকে আক্রমণ করে সে। পরে তাকে ধর্ষণ করে খুন করে ধৃত। পরে মহিলার টাকাপয়সা, গয়নাগাটি ছিনতাই করে পালিয়েযায় অভিযুক্ত।