ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার (ডিআরএম) এবং অন্যান্য ডিভিশনাল অফিসার তাদের নিজ নিজ স্থান থেকে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন এই উদযাপনে, যাতে প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের বার্তাটি সমগ্র উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে জুড়ে কার্যকরভাবে পৌঁছে দেওয়া যায়।
আরও পড়ুন: সাপ কামড়ালে কী ‘খাওয়ানো’ উচিত জানেন যাতে ‘বিষ’ ছড়িয়ে না পরে…? ‘উত্তর’ শুনলেই চমকে যাবেন!
advertisement
সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরের সময় উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের প্রতিনিধিত্ব করেন শ্রী এম. কালিমুথু, চিফ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার (পরিবেশ ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা) এবং কটন বিশ্ববিদ্যালয়, গুয়াহাটির প্রতিনিধিত্ব করেন ডঃ অরিন্দম গর্গ, রেজিস্ট্রার। এই সমঝোতা চুক্তিটি জলবায়ু অনুকূল পরিকাঠামো, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চালিত স্থায়ী পরিবহন সমাধানের মতো প্রধান ক্ষেত্রগুলিতে সহযোগিতামূলক গবেষণা ও উন্নয়নের ভিত্তি স্থাপন করে।
অনুষ্ঠানে বিশেষভাবে নির্মিত একটি স্বল্পদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্রে প্লাস্টিকের জলের বোতল নির্মূল করা, গুরুত্বপূর্ণ স্থানে রিফিলযোগ্য ওয়াটার স্টেশন স্থাপন এবং ক্যাটারিং পরিষেবায় বায়োডিগ্রেডেবল বিকল্প গ্রহণের বিষয়ে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলেরর নেওয়া পদক্ষেপগুলি নেওয়া হয়। একই সঙ্গে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের প্লাস্টিক-হ্রাস কৌশল সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি রিলিজ করা হয়।
কটন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি থেকে শুরু করে নাটক, বক্তৃতা এবং প্লাস্টিক হ্রাসের পদক্ষেপ পর্যন্ত এই সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের একটি পরিষ্কার ও দূষণমুক্ত স্থায়ী ভবিষ্যত নির্মাণ করার প্রতিশ্রুতি দেয় উত্তর পূর্ব রেল।