এই পরিদর্শন ২৫ কেভিএসি বৈদ্যুতিক ট্র্যাকশন ব্যবহার করে বাণিজ্যিক ট্রেন পরিষেবা চালু করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অনুমোদন পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।এই পরিদর্শনগুলির মধ্যে প্রথমটি ৯ জুন, ২০২৫ তারিখে উত্তর পূর্বসীমান্ত রেলের লামডিং ডিভিশনের অধীনে নতুন বৈদ্যুতিকৃত চাপরমুখ -হোজাই দ্বিতীয় লাইন সেকশনে করা হয়, যেখানে ৪৬ ট্র্যাক কিলোমিটার(টিকেএম) কভার করা হয়।
আরও পড়ুন: কোন ‘ফলে’ সবচেয়ে বেশি ‘ক্যালসিয়াম’ পাওয়া যায় জানেন…? চমকে দেবে ‘উত্তর’, শিওর!
advertisement
এরপর ১০ জুন ২০২৫ তারিখে জোনের রঙ্গিয়া ডিভিশনের অধীনে আজারা – দুধনৈ সেকশনের পরিদর্শন করা হয়, যারমধ্যে ৯৯.৩২ টিকেএম এবং ২০.৪৪ রুট কিলোমিটার (আরকেএম) অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
অন্তিম পরিদর্শনটি ১৬ জুন উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের তিনসুকিয়া ডিভিশনের অধীনে দুলিয়াজান -তিনসুকিয়া এবংতিনসুকিয়া – ডিব্রুগড় সেকশনে পরিদর্শন করা হয়, আপার অসমে আঞ্চলিক সংযোগ বৃদ্ধির জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বৈদ্যুতিকৃত করিডোরগুলি থেকে সমগ্র অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ রুটগুলিতে পরিচালন দক্ষতা, ক্ষমতা এবংনির্ভরযোগ্যতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই পরিদর্শনগুলি অর্থবর্ষ ২০২৪-২৫-এর সময়কালে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের দ্বারা অর্জন করা প্রধান পদক্ষেপের পর করা হয়। বর্তমান অর্থবর্ষ ২০২৫-২৬-এর জন্য, উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেল তার জোনের বিভিন্ন সেকশনে প্রায় ৬৪০ আরকেএম বৈদ্যুতিকরণেরপরিকল্পনা করেছে।
আরও পড়ুন: ‘এই’ ব্যবসাতেই আছে ‘কুবেরের ধন’…! ১৬ লক্ষ কোটি টাকার বাজার, চমকে দেবে ‘নাম’!
সাম্প্রতিক পরিদর্শন, উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলে ডিজেল ট্র্যাকশনের উপর নির্ভরতা হ্রাস, কার্বন নিঃসরণ হ্রাস এবংউত্তর-পূর্বাঞ্চলে রেলওয়ে পরিকাঠামো আধুনিকীকরণের বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গির দিকে আরও একটি পদক্ষেপ। এই সেকশনগুলি চালু হওয়ার পর, উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের ট্রেনের গতিবেগ আরও উন্নত করতে, ভ্রমণের সময় কমাতে এবং এই অঞ্চলের জনগণের কাছে আরও পরিবেশ বান্ধব রেল পরিষেবা প্রদান করতে প্রস্তুত।