বুধবার, বিচারপতি সারাং কোটওয়াল এবং শ্রীরাম মোদকের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হয়। এই শুনানি শেষেই আদালত কুণালকে এখনই গ্রেফতার না করার নির্দেশ দিয়েছে।
এই প্রসঙ্গে আদালতের পর্যবেক্ষণ, “চূড়ান্ত রায় না বেরনো পর্যন্ত আবেদনকারীকে গ্রেফতার করা যাবে না।”
এই প্রসঙ্গে আদালত জানায়, “যেহেতু ভারতীয় আইনের ৩৫(৩) ধারায় মামলা নথিভুক্ত হয়েছে সেক্ষেত্রে গ্রেফতারি প্রয়োজন নয়। আর সম্পূর্ণ ঘটনা বিবরণ জানার পরে গ্রেফতারির প্রসঙ্গও আসছে না।”
advertisement
আরও পড়ুন: ‘বাথরুম পরিষ্কার করব না’! বলতেই, ঘরে আটকে রেখে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর রোগীকে, কোথায়? দেখুন
প্রসঙ্গত, একনাথ শিন্ডে প্রসঙ্গে কুণালের ‘বিশ্বাসঘাতক’ উক্তির পরেই সরগরম হয়ে ওঠে মহারাষ্ট্রের রাজনীতি। খার থানায় কুণালের নামে অভিযোগ দায়ের হয়। এছাড়াও, আরও বিভিন্ন জায়গা থেকেও কুণালের নামে অভিযোগ জমা পড়তে থাকে। হুমকি ফোনও পেতে থাকেন তিনি।
এফআইআরের পাল্টা পিটিশন জমা দেন তিনি। সেখানে তিনি ভারতীয় সংবিধানের মৌলিক অধিকারের ১৯ (১) (ক), বাক স্বাধীনতা এবং ২১ নম্বর, জীবন-জীবিকার অধিকার প্রসঙ্গ তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: আগামী ১২ ঘণ্টায় ১৬ রাজ্য! বজ্রবিদ্যুৎ-ঝড়-জল কাঁপাবে! ভারী-অতি ভারী বৃষ্টি! কী হবে বাংলায়?
আদতে তামিলনাড়ুর বাসিন্দা একই মামলায় গতমাসেই মাদ্রাজ হাইকোর্ট থেকে আগাম অন্তর্বর্তী জামিন নিয়েছিলেন। এছাাড়ও, মুম্বই পুলিশের পক্ষ থেকে তিনবার তাঁকে সমন পাঠানো হলেও তিনি তা এড়িয়ে গিয়েছেন।