সূত্রের খবর, করোনার কারণে প্রতিবছরের গান্ধিময়দানে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা সম্ভব হবে না। সেক্ষেত্রে অনুষ্ঠাটি আয়োজিত হতে পারে মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের ঠিক উল্টোদিকে রাজভবনের হলে। এনডিএ জোট মনে করে, বিহার জয় এনেছে মোদি ম্যাজিক। ফলে বিজেপির তরফে চেষ্টা করা হচ্ছে, শপথগ্রহণের দিন প্রধানমন্ত্রীকে বিহারে নিয়ে আসতে।
প্রাথমিক ভাবে সমস্ত শরিক দলের সঙ্গে নীতিশ কুমার কথা বলেছেন। স্থির হয়েছে, মোট ৩৬ জন সদস্যের মন্ত্রীসভা তৈরি হতে পারে। এর মধ্যে ২২ জন মন্ত্রীই থাকবেন বিজেপি থেকেষ ১২ জন থাকবেন বিজেপি থেকে। ভিআইপি ও হ্যাম থেকে আসবেন একজন করে সদস্য।
advertisement
জেডিইউ-এর থেকে অনেক বড় ব্যবধানে জয় পেয়েছে বিজেপি। সেক্ষেত্রে মন্ত্রীসভায় তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকবে বিজেপি শিবিরেরই। তবে বিজেপি মহারাষ্ট্রের স্মৃতি মাখায় রেখেই নীতীশকে মন্ত্রীসভা চালানোর ক্ষমতা দিতে চায়।
২০১৫ সালে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে চতুর্থবার শপথ নিয়েছিলেন নীতিশ কুমার। কিন্তু আরজেডির সঙ্গে মতপার্থক্যের জেরে ২০১৭ সালে মহাগঠবন্ধন থেকে বেরিয়ে এসে এনডিএ-এর হাত ধরেন নীতিশ।