তিনি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর উদ্ধৃত করে বলেন, মতের পার্থক্য থাকতেই পারে কিন্তু আবেগ বা অনুভূতিতে নয়। মহারাষ্ট্রে সাভারকারকে নিয়ে যে বিতর্কে চলছে, তা নিয়েই এমন মন্তব্য করেন গডকড়ি।
আরও পড়ুন: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর আরও কঠিন জায়গা হয়ে উঠেছে বিশ্ব! মত এস জয়শঙ্করের
নিয়ম অনুসরণ, বিশেষ করে কলেজ জীবনে কেমন করেছিলেন, সেই প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, লোকেরা ট্র্যাফিক নিয়মগুলি অনুসরণ করে না। পরীক্ষা না দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তদের বিষয়ে মন্ত্রী সতর্ক করে বলেন, “আমাদের জরুরি পদ্ধতির দরকার”। কেন্দ্রীয় পরিবহণ মন্ত্রী জোরের সঙ্গে বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে, আর্থিক নিরীক্ষার চেয়ে পারফরম্যান্স অডিট আরও গুরুত্বপূর্ণ। জনগণ এমন একটি সরকার বা মন্ত্রীকে সমর্থন করে যে "ভাল কাজ করে। এটাই সমাজের প্রকৃতি।"
advertisement
আরও পড়ুন: এই ভারতে সবার জন্য সমান আইন, নিউজ ১৮ রাইজিং সামিটে মন্তব্য জয়শঙ্করের
লোকসভার সদস্যপদ হারানোর পরে, রাহুল গান্ধি দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করেছিলেন এবং বলেছিলেন যে তিনি গান্ধি, সাভারকার নন। একইসঙ্গে তিনি বলেন, তিনি কারও কাছে ক্ষমা চাইবেন না। রাহুলের এই মন্তব্য নিয়ে উদ্ধব ঠাকরেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন। প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্রে শিবসেনার সঙ্গে কংগ্রেস, এনসিপি-র জোটে রয়েছে। রবিবার সন্ধ্যায় একটি সমাবেশে ঠাকরে রাহুল গান্ধিকে সতর্কও করে বলেন, এই ধরনের মন্তব্য জোট দলগুলিকে দ্বিধায় ফেলে দেবে।