সুত্রের খবর, মোটা অর্থের বিনিময়ে লস্কর-ই-তইবার মতো জঙ্গি সংগঠনের হাতে দেশের গোপন তথ্য তুলে দিতেন অরবিন্দ। এমনকী পুলিশের তথ্যও ফাঁস হয়ে যেত। বিস্ফোরক এই তথ্য হাতে পাওয়ার পরেই গ্রেফতার করা হয় অরবিন্দ দিগবিজয় নেগিকে। এসপি পদমর্যাদার ওই আধিকারিক এক সময় জম্মু-কাশ্মীরে কর্মরত ছিলেন। সেসময় তিনি কিছু গোপন তথ্য পাচার করেছিলেন লস্কর জঙ্গিকে।
advertisement
আরও পড়ুন: ফের শিরোনামে দাউদ ইব্রাহিম, ভারতের রাজনীতিক-উদ্যোগপতিদের টার্গেট ডনের: NIA
ওই তথ্যপাচারের ঘটনায় এর আগে ছ'জনকে গ্রেফতার করেছিল NIA। ওই ঘটনার তদন্তে নেমে নেগির বিতর্কিত ভূমিকার কথা জানতে পারে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। এনআইএ-র মুখপাত্র জানিয়েছেন, নেগির ভূমিকা ইতিমধ্যেই যাচাই করে দেখা হয়েছে। তাঁর বাড়িতেও তল্লাশি চালানো হয়েছে। তাঁকে হেফাজতে নিয়ে গোটা বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চান তদন্তকারীরা। কী কী তথ্য এখনও পর্যন্ত হাতছাড়া হয়েছে তা জেনেই পরবর্তী পদক্ষেপ করবেন গোয়েন্দারা।
আরও পড়ুন: আবার বছর কুড়ি পরের প্রিমিয়ারে সত্যিকারের বন্ধুদের পুনর্মিলন, দেখুন
জানা গিয়েছে, ৬ নভেম্বর ২০২১ সালের একটি মামলার তদন্তে নামে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। আর এই ঘটনায় লস্কর যোগ পান তদন্তকারী আধিকারিকরা। এমনকী বিভিন্ন ভাবে ভারতে নাশকতা চালাতে ভারত থেকেই জঙ্গিদের সাহায্য করা হয় বলেও চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে পান এনআইএ-র আধিকারিকরা।