এই প্রকল্পটি ভারতীয় রেলওয়ের যুন্তকারী পদক্ষেপ, যার ব্যয় ৪,৪১০ কোটি টাকারও বেশি। প্রায় ১১১ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত এবং বেশ কয়েকটি বড় ও ছোট সেতু এবং ১৫টি স্টেশন নিয়ে গঠিত এই প্রকল্পটি উদ্বোধনের পর সীমান্ত অঞ্চলে যাত্রী ও মালবাহী পরিবহণের ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি সাধন করবে। এটি নেপালের সঙ্গে বর্ধিত আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্যের সুযোগও উন্মুক্ত করবে, যার ফলে বিহারের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখবে।
advertisement
প্রধানমন্ত্রী ২,১৭০ কোটি টাকারও অধিক মূল্যের বিক্রমশিলা-কাটারিয়া রেল লাইন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন, যা গঙ্গা নদীর উপর দিয়ে একটি নতুন রেল সংযোগ স্থাপন করবে। এই প্রকল্পগুলির পাশাপাশি, প্রধানমন্ত্রী চারটি নতুন ট্রেন পরিষেবার ফ্ল্যাগ অফ করবেন যা সংযোগ এবং সুবিধার নতুন পথ উন্মোচন করবে। এই প্রকল্প এবং পরিষেবাগুলি একসঙ্গে বিহারের জনগণের জন্য আঞ্চলিক এবং দীর্ঘ দূরত্বের রেল ভ্রমণকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করবে। রেলপথ সেক্টরের বাইরে প্রধানমন্ত্রী ভাগলপুরের পীরপৈন্তিতে ৩x৮০০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। তিনি পূর্ণিয়া বিমানবন্দরের নিউ সিভিল এনক্লেভে অন্তর্বর্তীকালীন টার্মিনাল ভবনের উদ্বোধন করবেন, যা উত্তর বিহারের জন্য উন্নত বিমান চলাচল সুবিধা দেবে।