TRENDING:

কুর্নিশ ডক্টর, প্লেন মাঝ-আকাশে হৃৎস্পন্দন আটকে গিয়েছিল ২ বছরের শিশুর, তারপর হল মিরাকেল

Last Updated:

AIIMS দিল্লি নিজেদের অফিসিয়াল এক্স যা আগে ট্যুইটারে  এ ঘটনাটি শেয়ার করেছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
নয়াদিল্লি: অলৌকিক বলুন বা মিরাকেল বলুন,  উড়ন্ত প্লেনের মধ্যে জীবনদান করলেন এএইএমসের চিকিৎসকরা৷ ৫ জন AIIMS ডাক্তারের একটি দল একটি দুই বছরের শিশুর জীবন বাঁচিয়ে দিলেন৷ রবিবার বেঙ্গালুরু থেকে দিল্লি ভিস্তারা ফ্লাইটেই হয় এই জরুরি চিকিৎসা৷ শিশুটি  মাঝ আকাশে শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল৷
প্রায় ৪৫ মিনিটের চেষ্টার পর শিশুটিকে পুনরুজ্জীবিত করা সম্ভব হয়- Photo Courtesy- AIIMS/X Account
প্রায় ৪৫ মিনিটের চেষ্টার পর শিশুটিকে পুনরুজ্জীবিত করা সম্ভব হয়- Photo Courtesy- AIIMS/X Account
advertisement

ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার রাতে যখন AIIMS-এর পাঁচজন সিনিয়র ডাক্তারের একটি দল বেঙ্গালুরুতে একটি মেডিকেল ইভেন্টে যোগ দেওয়ার পরে দিল্লিতে ফিরছিলেন। তাঁরা ভিস্তারা ফ্লাইট ইউকে-৮১৪ তে  ছিলেন।

AIIMS দিল্লি নিজেদের অফিসিয়াল এক্স যা আগে ট্যুইটারে  এ ঘটনাটি শেয়ার করেছে। তারা নিজেদের ট্যুইটে জানিয়েছে “আইএসভিআইআর- থেকে ফেরার সময় আজ সন্ধ্যায় ব্যাঙ্গালোর থেকে দিল্লির ফ্লাইটে, ভিস্তারা এয়ারলাইন ফ্লাইটে UK-814- এ ডিসট্রেস কল ঘোষণা করা হয়েছিল৷’’

advertisement

আরও পড়ুন –  ছিঃ, ছিঃ, সোনার ইতিহাসের শহর, আর আজ রমরমিয়ে চলছিল দেহ ব্যবসা, এলাকাবাসী দিল মোক্ষম দাওয়াই

“ফ্লাইটে ২ বছর বয়সী সায়ানোটিক শিশু ছিল যাকে ইন্ট্রাকার্ডিয়াক অসুবিধার জন্য বাইরে অপারেশন করা হয়েছিল, সে অচেতন এবং সায়ানোসড ছিল,” এটি আরও বলেছে।  ডিসট্রেস কলের সাড়া দেন পাঁচজন চিকিৎসক — ড. নবদীপ কৌর, ড. দমনদীপ সিং, ড. রিষব জৈন, ড. ঐশিকা, এবং ড. আভিচালা ট্যাক্সাক — জরুরি চিকিৎসা শুরু করেন এবং শিশুটিকে পরীক্ষা করতে শুরু করেন৷

advertisement

শিশুটিকে অবিলম্বে পরীক্ষা শুরু করেন ওই চিকিৎসকরা৷ শিশুটির পালস পাওয়া যাচ্ছিল না৷  অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ঠান্ডা হয়ে গিয়েছিল এবং শিশুটির হাত পা অসাড় হয়ে আটকে গিয়েছিল৷

“অন এয়ার- তাত্ক্ষণিক সিপিআর শুরু হয়েছিল এবং সীমিত সংস্থানেই দক্ষতা এবং দলের সক্রিয় ব্যবস্থাপনায় শিশুর চিকিৎসা শুরু হবে। সফলভাবে IV ক্যানুলা স্থাপন করা হয়েছিল, একটি অরোফ্যারিঞ্জিয়াল শ্বাসনালী স্থাপন করা হয়েছিল এবং প্লেনের সমস্ত যাত্রীরা পুরো বিষয়টিতে জরুরি ব্যবস্থায় ছিলনে৷  শিশুটিকে ROSC- হয় যা রিটার্ন অফ সার্কুলেশন বলা হয়েছে৷

advertisement

প্রায় ৪৫ মিনিটের চেষ্টার পর শিশুটিকে পুনরুজ্জীবিত করা সম্ভব হয়৷  ফ্লাইটটি নাগপুরে পাঠানো হয়েছিল  কারণ  কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের কারণে পরিস্থিতি জটিল ছিল যার জন্য একটি AED ব্যবহার করা হয়েছিল’’ আরও জানিয়েছে  AIIMS দিল্লি ৷

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

“নাগপুরে পৌঁছানোর পর, শিশুটিকে স্থিতিশীল হেমোডাইনামিকে শিশু বিশেষজ্ঞের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল৷”

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
কুর্নিশ ডক্টর, প্লেন মাঝ-আকাশে হৃৎস্পন্দন আটকে গিয়েছিল ২ বছরের শিশুর, তারপর হল মিরাকেল
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল