২০২৩ সালের জুলাই মাসে গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলির উৎপাদন স্তর ছিল– কয়লা ৬৯৩ লাখ টন, লিগনাইট ৩২ লাখ টন, প্রাকৃতিক গ্যাস (ব্যবহৃত) ৩০৬২ মিলিয়ন ঘনক, পেট্রোলিয়াম (অশোধিত) ২৫ লাখ টন, বক্সাইট ১৪৭৭ হাজার টন, ক্রোমাইট ২৮০ হাজার টন, কপার (কনসেনট্রেটেড)– ১০ হাজার টন, সোনা ১০২ কেজি, লোহা আকরিক ১৭২ লাখ টন, সীসা কনসেনট্রেটেড ৩০ হাজার টন, ম্যাঙ্গানিজ আকরিক ২১৭ হাজার টন, জিঙ্ক কনসেনট্রেটেড ১৩২ হাজার টন, চুনাপাথর ৩৪৬ লাখ টন, ফসফরাইট ১২০ হাজার টন এবং ম্যাগনেসাইট ১০ হাজার টন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের তরফ থেকে মনে করা হচ্ছে, এই পরিসংখ্যান আগামী দিনে আরও বৃদ্ধি পাবে। দেশের বিভিন্ন কারখানা তথা সরকারি কারখানায় সমস্ত খনিজের চাহিদা ঊর্ধ্বমুখী।
advertisement
কেন্দ্রীয় খনিজ মন্ত্রকের দাবি, গতবছরের জুলাই-এর তুলনায় এই বছর জুলাই-এ যে খনিজগুলির ইতিবাচক বৃদ্ধি হয়েছে, সেগুলি হল– ক্রোমাইট (৪৫.৯%), ম্যাঙ্গানিজ আকরিক (৪১.৭%), কয়লা (১৪.৯%), চুনাপাথর (১২.৭%), লৌহ আকরিক (১১.২%), স্বর্ণ (৯.৭%) %), কপার কনক (৯%), প্রাকৃতিক গ্যাস (ব্যাবহারিত) (৮.৯%), সীসা কনক (৪.৭%), জিঙ্ক কনক (৩.৬%), ম্যাগনেসাইট (৩.৪%) এবং পেট্রোলিয়াম (অশোধিত) (২.১%)।
কেন্দ্রীয় খনিজ মন্ত্রকের তরফে জানা যায়, গুরুত্বপূর্ণ পনেরোটি খনিজের চাহিদা বিপুল। যার মধ্যে রয়েছে ক্রোমাইট , ম্যাঙ্গানিজ আকরিক , কয়লা , চুনাপাথর , লৌহ আকরিক , স্বর্ণ , কপার প্রাকৃতিক গ্যাস (ব্যাবহারিত) , সীসা , জিঙ্ক , ম্যাগনেসাইট এবং পেট্রোলিয়াম (অশোধিত) । মন্ত্রকের তরফ থেকে মনে করা হচ্ছে, আগামিদিনে এই পরিসংখ্যান আরও বাড়বে।