সংবাদসংস্থা এএনআই-কে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, 'আমার বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তাও কৃষকদের নিয়ে করা আমার মন্তব্যে কেউ আঘাত পেয়ে থাকলে আমি আমার কথা ফেরত নিচ্ছি।' এদিন আন্দোলনরত কৃষকেরা দিল্লির যন্তরমন্তরে পৌঁছে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। তার পরেই সেই কৃষকদের 'মাওয়ালি' বলে উল্লেখ করেছিলেন মীনাক্ষী লেখি।
তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের হাত থেকে কাগজ ছিনিয়ে নিয়েছিলেন। এদিন সেই ঘটনারও নিন্দা করেন মীনাক্ষী লেখি। তিনি বলেন, 'টিএমসি সাংসদের আচরণ লজ্জাজনক। তৃণমূল ও কংগ্রেসের সদস্যরা মিথ্যে ছড়ানোর কাজ শুরু করেছে।' কৃষক সংগঠনের নেতা রাকেশ টিকায়েত এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মীনাক্ষী লেখির মন্তব্যের সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, কৃষকরা কৃষকই। তারা গুন্ডা নয়। গোটা দেশের অন্নদাতা কৃষকরা। তাদের নিয়ে এমন মন্তব্য না করলেই ভালো করতেন।
এদিন অখিল ভারতীয় কিষাণ সভার মহাসচিব হান্নান মোল্লা বলেছেন, কৃষকদের কথা সাংসদে কেউ শুনছে না। তাই জন্য আমরা সব সাংসদদের আলাদা করে চিঠি পাঠিয়েছি। আমাদের ভোটেই তো ওরা জিতেছেন। তাই আমাদের কথা ওদের শোনা উচিত। ১৩ অগাস্ট পর্যন্ত লাগাতার আন্দোলন চলবে। রোজ ২০০ কৃষক সিঙ্ঘু সীমান্তে এসে আমাদের সঙ্গে কৃষি বিল নিয়ে আলোচনা করবে। এই আইনের বিরোধিতা চলবে।