ঘটনার সূত্রপাত গত শুক্রবার ৷ একটি বিবৃতিতে মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক জানিয়েছিল, স্কুলে আবশ্যিক তিনটি ভাষার মধ্যে হিন্দি রাখার বিষয়টি নিয়ে কমিটি একটি খসড়া প্রস্তাব দিয়েছে ৷ সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া জানার জন্যই ওই খসড়া প্রস্তাব৷ কেন্দ্র এ বিষয়ে এখনো কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি৷ রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে আলোচনার পরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে ৷
advertisement
কেন্দ্রের এই ঘোষণার পরই গর্জে ওঠেন ডিএমকে সুপ্রিমো এম কে স্ট্যালিন ৷ তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, তামিলনাড়ুতে যদি হিন্দি ভাষা চাপায় কেন্দ্র, তা হলে যুদ্ধ শুরু হবে ৷ কারণ, তামিলদের রক্তে হিন্দির কোনও স্থান নেই ৷ এই ইস্যুটি সংসদেও তোলা হবে জানিয়েছিলেন ডিএমকে নেতা ৷
শুধু দক্ষিণের রাজ্যগুলিতেই নয় ৷ ‘ত্রিভাষা ফর্মুলা’-র বিরোধিতায় সরব হয় পশ্চিমবঙ্গ, মহারাষ্ট্র এবং কন্নরও ৷ গোটা ঘটনাটির জেরে চাপের মুখে ফের ড্রাফ্ট এডুকেশন পলিসি পরিবর্তনের আশ্বাস দিয়ে ট্যুইট করেন প্রবীণ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা ৷ অবশেষে, সোমবার সকালে মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের তরফে নতুন ড্রাফ্ট এডুকেশন পলিশি আপলোড করা হয় ৷